Sad Love Story in Bengali

Sad Love Story in Bengali – প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা আপনাদের জন্য শেয়ার করবো Sad Love Story in Bengali ও বানী। আশাকরছি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। আর ভালো লাগলে আপনার শেয়ার করুন আপনার কাছের মানুষের সাথে। আমাদের সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ আপনাকে। চলুন শুরু করি।

Sad Love Story in Bengali

 

  • আমাদের ভালোবাসাটা কলেজ জীবন থেকেই শুরু হয়েছিল। আমার বাড়ির থেকে একটু দূরেই তার মেস টা ছিল। কয়েকজন বন্ধু মেলে তারা বাড়ি ভাড়া করে থাকতো।
  • পড়াশুনার পাশাপাশি সে আমাদের পাশের বাড়িতে টিউশন পড়াতে আসতো , আসলে আমাদের ভালোবাসাটাও এখান থেকেই শুরু হয়েছিলো। আমি রোজ সবার নজর আড়াল করে ওর জন্য খাবার নিয়ে যেতাম , আর কয়েকবার ধরা পড়ে বাড়িতে মারও খেয়েছিলাম। আমি যদি ওকে খাবার দিয়ে আসি তাহলে ওর অনেক টাকা বেঁচে যেত , যেটা তে সে তার হাত খরচা ভালোভাবে চালাতো,আর কিছু বেশি টাকা বাড়িতে পৌঁছাতে পারতো। তার সাথে জানি না কেন আমার সময় কাটাতে খুব ভালো লাগতো রোজ বিকালে একটুর জন্য হলেও আমরা দেখা করতাম।
  • একদিন দুপুর বেলা খুব জোরে বৃষ্টি হচ্ছিলো ,আমি খাবার নিয়ে দাঁড়িয়ে আছি কিন্তু বেরোতে পারছি না ,মনটা খুব ছটপট করছিলো , আমি না গেলে বোধহয় বেচারা না খেয়ে থাকবে। শুধু অপেক্ষা করছিলাম কখন মা ঘুমিয়ে পড়বে।
    একটু পরে মায়ের রুমে উঁকি মেরে দেখি মা ঘুমিয়ে পড়েছে ,কিন্তু বৃষ্টি টা তো থামার কোনো নামই নিচ্ছে না , এরকম বৃষ্টিতে ছাতা নিয়ে বেরোলেও ভিজে যাবো।
  • কিন্তু ভেজার কথা না চিন্তা করেই ছুটে দিলাম ছাতা নিয়ে পৌঁছে দেখি সে না খেয়েই ঘুমিয়ে পড়েছে  তাই তার বন্ধুকে টিফিন টা দিয়ে তাড়াতাড়ি বাড়ি চলে এলাম। কিন্তু বৃষ্টি বেশী হবার কারণে প্রায় পুরো ভিজে গেছি।
    মা দেখি  ঘুম থেকে উঠে আমাকেই খুঁজছিলো , সেদিন আবার মার খেলাম সাথে অনেক কথাও শুনতে হলো। কিন্তু কেন জানি না এসবে আমার কোনো খারাপ লাগতো না হয়তো তাকে একটু বেশিই ভালোবেসে ফেলেছি। এখন আমার আসা শুধু একটাই তাড়াতাড়ি ওর জেনো একটা চাকরি হয়ে যায় তাহলেই আমাকে আর লুকিয়ে লুকিয়ে খাবার পৌঁছাতে হবে না।

 

  • কিছুদিন ধরে লক্ষ্য করছি ও একটা জামা পরেই  রোজ টিউশনি পড়াতে আসে।
    বাড়ির থেকে যে টাকা হাত খরচের জন্য দেয় সেটাই জমিয়ে আমি ওর জন্য একটা জামা কিনি। কিন্তু সে তো জামা কিছুতেই নিতে চায় না ,আমি রাগ করে জামা রেখে দিয়ে আসি।পরের দিন দেখি ও ঠিকই আমার দেয়া জামা টা পরে টিউশন পড়াতে আসে।সেদিন ওকে আমার দেয়া জামা টা পরতে দেখে কি খুশি টা না হয়েছিলাম তা বলে বুজাতে পারবো না।এর কিছুদিন পর ওর চাকরির পরীক্ষার রেজাল্ট বেরোলো। ও একটা ভালো পোস্টে চাকরিও পেলো। তার চাকরী পাওয়াতে মনেহলো সবথেকে বেশি আমি খুশি হলাম।
  • সে মিষ্টি নিয়ে আমার সাথে দেখা করতে এলো ,তাকে বললাম এবার তো আমাকে বিয়ে করে নাও আর লুকিয়ে লুকিয়ে তোমার খাবার আনতে পারবো না। এখন তোমাকে রান্না করে খাওয়াতে চাই ,
    তাছাড়া বাড়ির লোকও  আমাকে বিয়ের জন্য চাপ দিচ্ছে  তাদের কে আর থামিয়ে রাখতে পারছি নাএর পর ওর কথা শুনে আমার মাথার উপর আকাশ ভেঙে পড়লো। সে বললো বিয়ে দিতে চাইছে তো বিয়ে টা  তো করে নিতে পারতে….
,
  • তোমার সাথে আজ একটা খুলাখুলি কথা বলতে চাই , আগেও বলতে চেয়েছি কিন্তু কোনো কারণে বলতে পারিনি।
    আমি ভীষণ ভয়ে ভয়ে বললাম কি বলবে ?? মনে মনে কেমন যেন আমি ভয়ে চুপসে যাচ্ছিলাম।

 

  • সে বললো তোমার সাথে আমার আর ভালো লাগছে না , আমি এতো বড়ো চাকরি পেয়েছি আর আমার বউ যে হবে তার তো রেজাল্ট একটু হলেও থাকা চায় , আর তুমি তো পড়াশুনা জীবনে ঠিকঠাক করলে না ,কোনোরকমে টুকলি করে টেনেটুনে পাশ করছো তোমাকে কি করে বিয়ে করবো বোলো । আমাদের তফাৎ টা বুজতে পারছো তো ??

 

  • আমার কিছুক্ষনের জন্য মুখে কোনো কথা এলো না।  আমার কান যেন স্তব্ধ হয়ে গেছে যেন মনে হচ্ছে  আমি ভুল শুনছি কেমন জেনো এটা স্বপ্ন স্বপ্ন মনে হচ্ছে কিন্তু না আমি তো সজাগ আছি আর ওর সামনেই বসে আছি। তাহলে এসব কি শুনছি আমি, এসব তো শোনার কথা নইও একটা মেয়ের ফটো দেখিয়ে বললো আমার জন্য বাড়ির লোকের এই মেয়ে কে পছন্দ আর এ ভালো মার্ক্স্ নিয়ে গ্রেজুয়েট। তাছাড়া বাড়ির লোকের একে পছন্দ  আমার তো আর কিছু করার নেই।

,

  • চিন্তা করো না তুমি আমার থেকে ভালো ছেলে পাবে , তোমার বাবার তো ব্যবসা আছে যে কোনো ছেলে তোমাকে বিয়ে করে নেবে।  বাড়ির থেকে যখন বিয়ের জন্য চাপ দিচ্ছে তাহলে এবার বিয়ে টা এবার করে নাও।
  • এতো বছর পর ওর মুখে এসব কথা শুনে আমি যেনো থমকে গেছি।  আমার মুখ দিয়ে একটাও কথা বের হচ্ছে না শুধু চোখ দিয়ে যে জল বেরোচ্ছে। ইচ্ছে তো করছে ওকে অনেক গালাগালি দিয়ে ওর ভুল গুলো বুজিয়ে দিয় কিন্তু আমি পারছি না।
    মনেমনে ভাবছি আমার এতো দিনের ভালোবাসার ভালোরকম দান দিলে…… শুধু তার চলে যাওয়া পা গুলার দিকে তাকিয়ে রইলাম।

 

  • এতোদিন মানুষের মুখে শুনতাম জার্ জন্য তুমি সব কিছু ছাড়বে একদিন সেই তোমাকে ছেড়ে যাবে হয়তো লোক ঠিকই বলতো আমি বোকা ছিলাম শুনি নি আজ তা নিজের চোখের সামনে দেখলাম

 

  • হটাৎ কেও যেন পিছন থেকে আমার চোখ চেপে ধরে বললো শুন্য পকেটে যে নারী পাশে থাকে সাফল্যের পরে সেই স্ত্রী হওয়ার যোগ্যতা রাখে।
    তুমি এতো বোকা কেন………. আমি চোখ খুলে দেখি সে হা হা হাসছে।
    আমি কেঁদে ভাসছি আর ও হাসতে হাসতে আমার মুখে মিষ্টি পুরে দিলো——–

প্রতিশোধ – Sad Love Story Bangla

 

প্রতিশোধ এর বিষাক্ত ছোবল কেমন তা পড়তে যাচ্ছি ।
বধূর সাজে বিছানায় প্রায় অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছি। সামান্য টুকু নড়াচড়াও করতে পারছি না। প্রায় আড়াই ঘন্টা ধরে হিমু আমার শরীর টা নিয়ে ওর তৃষ্ণা মিটিয়েছে। অনেক বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেছি কিন্তু কোন লাভ হয়নি।

 

কি নিষ্ঠুর ভাবে নিজের তৃষ্ণা মিটিয়ে বেলকনী তে গিয়ে সিগারেট খাচ্ছে। এদিকে আমার শরীর টা যে যন্ত্রণায় শেষ হয়ে যাচ্ছে
সেদিকে কোন ভ্রুক্ষেপ নাই।

 

একটুপর ও রুমে এসে আমার গালে আলতো করে হাত রেখে রাগি গলায় বললো-
-‘কি ভেবেছিলি তুই মায়া? এতো সহজেই আমি তোকে অন্য কারো বউ হতে দিবো? আজ থেকে তোর শরীর মন সব কিছু আমার। আর রায়ান? ও তো তোর ছায়াটাও খুঁজে পাবেনা। আর যখন পাবে তখন তোর মধ্যে প্রেম ভালবাসা সুখ বলতে কিছু থাকবেনা!বলেই একটা বিজয়ের হাসি দিলো।

 

ওর কথা শুনে আমার ভেতরটা কষ্টে ফেটে যেতে লাগলো। আমি জোরে কথা বলতেও পারছিলাম না।
তাই ফিসফিস করে ওকে বললাম-
-‘প্লিজ হিমু! তুই আমার ভালোবাসাকে আমার কাছ থেকে আলাদা করে দিসনা!’
-‘ভালোবাসা?’

 

কথাটা বলেই ও একটা ভিলেনী হাসি দিলো। তারপর শক্ত করে এক হাত দিয়ে আমার চিবুক ধরে বলল-
-‘আর একবার তোর মুখে ঐ শব্দ টা শুনলে তোর জিভ টেনে ছিড়ে ফেলবো!’

 

ওর হিংস্র রুপ দেখে আমি ভয় পেয়ে গেলাম। মুখ ফুটে আর একটা কথাও বলতে পারলাম না। ও আমার পার্শে শুয়ে ওর বুকের উপরে আমায় তুলে নিলো।

 

তারপর ঠোঁটে গভীরভাবে একটা কিস করে বলল-
-‘এতোদিন তুই আমায় যে কষ্ট দিয়েছিস আমি আজ থেকে তোকে তা সুদে আসলে ফেরত দিবো। মানসিক শারীরিক দুই ভাবেই।বলেই ও আমার ঘারে ওর মুখ ছোঁয়াতে লাগলো।

 

আমি ওর কথা শুনে কান্না করতে লাগলাম। কারন এই মুহূর্তে ওর সাথে কিছু শেয়ার করার মতো অবস্থা আমার নেই। ও আমার চোখে পানি দেখে ওর বুকের উপর থেকে আমায় নামিয়ে দিলো।তারপর চেয়ারে গিয়ে বসে আবার একটা সিগারেট ধরালো।

 

একটু পর আমার দিকে তাকিয়ে রাগান্বিত হয়ে বলল-
-‘রায়ান কে কি কি করতে দিয়েছিলি বল? যে কারনে ওকে ভুলতে পারিসনা?’

 

রায়ানের সাথে আমার তিন বছরের রিলেশন। এর মধ্যে মাত্র কয়েকবার ওর সাথে দেখা করেছিলাম। কারন আমরা দুজনে দুই শহরে পড়াশোনা করতাম। আর হিমু আমার ক্লাসমেট। ওকে আমি সব সময় ফ্রেন্ডের চোখেই দেখতাম।

………… প্রতিশোধ – Sad Love Story Bangla …………

 

হঠাৎ হিমুর চিৎকার শুনে আমি ভাবনার জগত থেকে ফিরে এলাম। ও চেচিয়ে উঠে বলল-
-‘প্রেমিকের কথা শোনা মাত্রই কি তাকে নিয়ে প্রেমের সাগরে ডুবে গেলি? আমার প্রশ্নের জবাব দে। বল কি কি ওকে করতে দিয়েছিলি?’

 

রাগের মাথায় ও কি করতে কি করে বসে, তাই কোন কিছু না ভেবেই বলে ফেললাম-
-‘কিছুই করতে দেইনি!’
-‘তাহলে ওকে ছাড়তে পারিসনা কেনো? আমি ওর থেকে কিসে কম আছি বল? ওর থেকেও হাজার গুন বেশি তোকে ভালোবাসি। তবু তুই আমার ভালোবাসা ক্যান একসেপ্ট করিস না। বল??’

 

-‘আমি তোকে সবসময় ফ্রেন্ডের চোখেই দেখেছি। কখনো লাভার হিসেবে দেখিনি!’
-‘কেনো? ওর মাঝে লাভার হিসেবে কি এমন আছে যেটা আমার মাঝে নেই?’

 

এই উত্তর আমি ওকে কিভাবে দিবো। রায়ানের সাথে যখন আমার ছয় মাসের রিলেশন চলে তখন হিমু আমায় প্রোপোজ করে। কয়েকদিন পর ও বলে যে ও নাকি বহুদিন আগে থেকেই আমায় লাভ করতো কিন্তু বলতে পারেনি। শেষে আমি যদি ওর প্রোপোজ একসেপ্ট না করে ফ্রেন্ডশীপ টা নষ্ট করে ফেলি সেই ভয়ে।

 

আমি তবু কাঁপা কাঁপা গলায় ওকে বললাম-
-‘তুই যদি রায়ানের সাথে রিলেশন হওয়ার আগে আমায় প্রোপোজ করতিস তাহলে অবশ্যই আমি একসেপ্ট করতাম। কিন্তু….

 

ও আমায় থামিয়ে দিয়ে বলল-
-‘থাক এতো ভালো সাজতে হবেনা তোকে। যখন রায়ান অন্য মেয়ের সাথে রিলেশনে জড়িয়েছিলো তখন কি তুই আমায় একসেপ্ট করতে পারতিস না? তখন কেনো একসেপ্ট করিসনি?

 

জ্বলন্ত সিগারেট হাতের মধ্যে গুড়ো করে নিতে নিতে বলল-
-‘ কি নেই আমার মাঝে? তোকে পাওয়ার জন্য কি করিনি আমি? তবু ঐ চরিত্রহীন লম্পটের প্রতিই তোর এতো টান কেনো?’

 

আমি কোন উত্তর দিতে পারলাম না। ওর রাগান্বিত মুখের দিকে ভয়ে তাকাতে পারছিনা। ও চেয়ার থেকে উঠে এসে আমায় জড়িয়ে ধরে আমার উপর শুয়ে বলল-
-‘নাকি ভেবেছিলি আমি তোকে সুখ দিতে পারবোনা সেইজন্য?’

 

ওর এতো বাজে মন্তব্যে আমার ভেতরে জ্বলে পুড়ে ছাই হতে লাগলো। আমি ওর থেকে নিজেকে ছাড়িয়ে নিতে নিতে বললাম-
-‘ছি! লজ্জা করেনা তোর এতো বাজে কথা বলতে?’

 

-‘ওহ আচ্ছা! এইসব কথা তোর কাছে এখন বাজে লাগছে! যখন চরিত্রহীন ছেলের সাথে রিলেশন করিস তখন তোর বাজে লাগে না?’
………… প্রতিশোধ – Sad Love Story Bangla …………

 

 

Same Age – Sad Love Story Bangla

Same Age এ relation এ কিছু ঝামেলা হতে পারে। কিন্তু আত্মহত্যা কখনও সমীচীন নয়। সবাই পড়ুন।

 

একটি মেয়ে বাসর ঘরে থেকে তার প্রেমিকের নিকট চিঠি লিখলো …..
ভালো আছো???
আমি অনেক্ষন ধরে ফুল সাজানো একটি ঘরে বসে আছি!!
পুরো খাটটা গোলাপ ফুল
দিয়ে সাজানো, ওরা হয়তো জানেনা আমার গোলাপ ভালো লাগেনা …
ঘরটাতে নিঃশব্দে এসি চলছে ..
পুরো দমবন্ধ একটা পরিবেশ,


আজ আমার বিয়ের ১ম রাত
যার সাথে বিয়ে হয়েছে সে আমার চেয়ে গুনে গুনে ১৭বছর বড়।
খুব বড়লোক বোধহয়
বাসার অবস্হা দেখে তাই মনে হচ্ছে।


আমাকে ওরা প্রচন্ডভাবে সাজিয়েছে! পুরো শরীর জুড়ে আমার ভারী ভারী অলংকার।
তুমি ঠিক এই মুহূর্তে কোথায়? নিশ্চয় তোমাদের বাসার ঐ মোড়ে বসে আছো ..??
আচ্ছা তুমি কি খুব কষ্ট আছো?

মনে আছে,???
আমরা কতদিন ধরে
এই রাতটা নিয়ে স্বপ্ন দেখেছিলাম? কত পরিকল্পনা করতাম এই রাতটা নিয়ে .
মনে আছে?

আমি কিন্তুু বারবার বলতাম বেশি স্বপ্ন দেখোনা .
দেখবে পূরন হবে না।
আর ঠিক তখনি তুমি আমার ভালোবাসা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে.
বলতে “তুমি আমাকে নিশ্চয় ভালোবাসোনা নাহয় স্বপ্ন ভাঙ্গার কথা বলতেনা ..”
সবই ঠিকঠাক ভাবে আছে

 

 Same Age – Sad Love Story Bangla

 

ওরা কিন্তুু আমাকে তোমার মনের মতোই সাজিয়েছে ..
তুমি চেয়েছিলে এইদিন আমার চেয়েও সুন্দর আর কাউকে লাগবেনা ….
সত্যি আমাকে আজ অনেক বেশি সুন্দর লাগছে ..
তুমি চেয়েছিলে আমার মুখ দেখে আজকের রাত কাটিয়ে দিতে … আমিও চেয়েছিলাম ..
তবে চাইলেই সব হয়না বাস্তব বড় কঠিন!


আমি বালিশের নীচে কুৎসিত একটা প্যাকেট পেয়েছি ..
আর হয়তো কোনোদিন কোনো স্বপ্ন
হাতছানি দিবেনা
তুমি কিন্তুু একদম ভেঙ্গে পড়বানা ..সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে!!


তুমি কিন্তু খুব ফুটফুটে একটা মেয়েকে বিয়ে করবে ..তাকে নিয়ে সুখে থাকবে আমায় যত টুকু ভালোবাসতে তাকে কিন্তু আমার থেকে বেশি ভালোবাসতে হবে,,,,,,
আর বিয়ের দিন একদমি আমার কথা ভাববেনা ..
তাকে নিয়ে জোছনা দেখবে … রোজ ঘুরতে যাবে,,,,,
আচ্ছা ঘুম থেকে সকালে তাড়াতাড়ি উঠবে..

 

এলার্ম ঘড়ির দায়িত্ব তো অনেকদিন আমি নিলাম .. আর কতো বলো ..
আর সবসময় চুল আচড়াবে ..আমি হাত দিয়ে ঠিক করে দিবো এই আশায় আবার বসে থেকো না ..!,,,তুমি খুব ভালো দেখো তোমার কপালে আমার থেকেও অনেক ভালো মেয়ে জুটবে,সে তোমায় খুব খুব বেশি ভালোবাসবে কারণ তুমি খুব ভালো
আর হ্যা লাস্ট একটা কথা তুমি আমায় বলেছিলে আমি তোমায় ভালোবাসি কি না?

 

ভালোবাসি কি না সেটা জানি না,,
তোমায় ছারা আমি বাঁচবোনা,,
তোমায় একদিন না দেখলে কথা না বললে ভালো লাগে না,
একে যদি ভালোবাসা বলে তাহলে তোমায় খুব বেশি ভালো বাসি,,,,
তোমার সাথে বেশি রাগ করি কেনো জানো?

আমি রাগ করলে তোমার ভালোবাসা বেশি পাই তাই এমনি তেই রাগ করি,
একটু রাগ করলে তুমি কত কিছু করো তাই প্রতিদিন রাগ করি,
তোমায় খুব ভালোবাসি তাই তোমার সাথে রাগ করি.
আর দেখি তুমি আমায় কত টুকু ভালোবাসো।

 

একই বয়সের ভালোবাসা সফল হতে ভাগ্য লাগে তোমার বা আমার সে ভাগ্য নেই আমার জন্য চিন্তা করোনা নিজের খেয়াল রেখো সব সব সব কাজ ঠিক মত করো হয়তো এই কথা আমার তোমার সাথে শেষ বলা ( আমি তোমায় ছারা আর কাউকে নিয়ে বাচঁতে পারবো না এই জনমে না পেলে অন্য জনমে পাবো )খোদা হাফেজ এই বলে মেয়েটি আত্যোহত্যা করলো  কিন্তু আফসোস চিঠিটা ছেলেটির কাছে পৌছালো না কারণ মেয়েটির বিয়ে হওয়ার খবর শুনে ছেলেটি আগেই মারা গেছে, ,

তবে আত্ম হত্যা কোন সমস্যার সমাধান নয়। নিজের ভাললাগা/ভালবাসাকে পাবার জন্য আরও অনেক বিকল্প আছে।

 

Bangla Quote