Archive

Category Archives for "উক্তি"

পাপ নিয়ে উক্তি

পাপ নিয়ে উক্তি – প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা আপনাদের জন্য শেয়ার করবো পাপ নিয়ে উক্তি ও বানী। আশাকরছি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। আর ভালো লাগলে আপনার শেয়ার করুন আপনার কাছের মানুষের সাথে। আমাদের সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ আপনাকে। চলুন শুরু করি।

পাপ নিয়ে উক্তি

পাপ নিয়ে উক্তি ও বানী

  • পাপ কাজ গুলো মানুষের চেহারাকে কুৎসিত করে দেয় ।
    — ইমাম ইবনে তাইমিয়া (রহঃ)

 

  • কল্যানপ্রাপ্ত তো সেই ব্যক্তি যার নিজের পাপ সমূহ তাকে অন্যদের পাপের দিকে অঙ্গুলি নির্দেশ থেকে বিরত রাখে ।
    — আলী ইবনে আবু তালিব (রাঃ)

 

  •  ঈমানদারদের জীবন ক্রমাগত বিভিন্ন কঠিন পরীক্ষার মুখােমুখি করানাে হয় তাদের ঈমানকে বিশুদ্ধ এবং তাদের পাপকে মােচন করানাের জন্য। কারণ, ঈমানদারগণ তাদের জীবনের প্রতিটি কাজ করেন কেবলমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য; আর তাই জীবনে সহ্য করা এই দুঃখ-কষ্টগুলাের জন্য তাদের পুরষ্কার দেয়া আল্লাহর জন্য অপরিহার্য হয়ে যায়।
    — ইমাম ইবনে তাইমিয়া (রহঃ)

 

  • একজন যুবকের পাপ করা অন্যায়, কিন্তু একজন বৃদ্ধ মানুষের জন্য তা আরো খারাফ ।
    — আবু বকর সিদ্দীক (রাঃ)

 

  •  যেসব পাপ কাজ তোমরা গোপনে করে থাকো সেগুলোকে ভয় করো, কেননা সেসব পাপের সাক্ষী বিচারক স্বয়ং নিজেই ।
    — আলী ইবনে আবু তালিব (রাঃ)

 

  • পাপ হলাে শেকলের মতন যা পাপকারীকে আটকে রাখে যেন সে তাওহীদের বিশাল বাগানে বিচরণ করতে এবং সেখানকার ফল সৎকর্মসমূহকে সংগ্রহ করতে না পারে।
    — ইমাম ইবনে তাইমিয়া (রহঃ)

 

  •  পাপকাজের অনেক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে, তার মধ্যে একটি হলাে তা আপনার কাছ থেকে জ্ঞান। ছিনিয়ে নেবে।
    — ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম (রাহিমাহুল্লাহ)

 

  • আয়নায় নিজের চেহারা দেখ, যদি সুদর্শন হও তবে পাপের কালিমা লেপন করে ওকে কুৎসিত করাে ! আর যদি কালাে-কুশ্রী হয়ে থাক, তবে ওকে পাপ-পঙ্কিলতা মেখে আরও বীভৎস করে তুলাে না।
    — ইমাম মাজ্জালী (রহঃ)

 

  • আমি এমন মানুষদের (সাহাবা) সান্নিধ্য অর্জন করেছিলাম যারা তাদের কোন সৎকাজকে ছেড়ে দেয়া যতটা ভয় করতেন তা তােমরা তােমাদের পাপকাজের পরিণামকে যতটুকু ভয় কর তার চাইতেও বেশি।
    — আল হাসান আল-বামী (রাহিমাহুল্লাহ)

 

  • দ্বীনদার স্বামী-স্ত্রী পরস্পরকে তাদের দ্বীনকে মজবুত রাখার জন্য সহায়তা করে, সমর্থন করে এবং উপদেশ প্রদান করে যা তাদেরকে আল্লাহর আদেশ মেনে চলতে এবং পাপকাজ থেকে দূরে থাকতে সাহায্য করে।
    — বিলাল ক্রিলিদাস

 

  • আপনি যদি কোন পাপ করেন, অবিলম্বে অনুতপ্ত হন।
    — আশরাফ আলী থানভী (রহঃ)

 

  • মানুষকে তার করা (ভালাে) কাজগুলাের অনুপাতে ভালােবাসাে। যখন তােমাকে কোন ভালাে কাজ করার জন্য আহবান করা হয় তখন বিনয়ী এবং নমনীয় হও এবং যখন কোন পাপকাজ করতে ডাকা হয় তখন কঠোর এবং বেপরােয়া হও।
    — ইমাম মুফিয়ান আম-মাওরি (রহঃ)

 

  •  যখন পাপকাজ করার প্রতি ইচ্ছা জাগবে, তখন নিজেকে বলুন, “জান্নাতে যা দেয়া হবে তা এর চেয়ে অনেক বেশি উত্তম এবং এই কাজটা করে আমি তা পাওয়াকে ঝুঁকির মুখে ফেলে দিচ্ছি।
    — उसत मूलाटेमात

 

  • আপনি আমাকে একজন পুঁজিবাদীকে দেখান, আমি আপনাকে একটি রক্তচোষা দেখাব।
    — ম্যালকম এক্স

পাপ নিয়ে উক্তি -ম্যালকম এক্স

  • কোন পাপ করার জন্য আপনার কামনা যত বড় হবে, সেই পাপকে এড়িয়ে গেলে আপনার ঈমান তত বড় হবে।
    — লাইথ মালিহ আল-উমাইমিন (রহিমাহুল্লাহ)

 

  •  যদি আকাঙ্ক্ষা করেন আপনার সম্পদ বৃদ্ধি হােক এবং আপনার পাপগুলাে ক্ষমা হোক, তাহলে আপনার সাদাকাহ (দান) করা উচিত।
    — ইথ মালিহ আল-উসাইমিন (রহিমাহুল্লাহ)

 

  • জঘন্য পাপগুলাের একটি হলাে যখন একজন মানুষ তার অপর ভাইকে বলে, “আল্লাহকে ভয় করাে” এবং সে তার জবাবে বলে, “তােমার নিজেকে নিয়ে চিন্তা করাে।
    — আব্দুল্লাহ বিন মাসউদ (রাদিয়াল্লাহু আনহু)

 

  • আপনার পাপগুলাে আল্লাহর দয়ার চেয়ে বড় নয়।
    — উস্তাদ নুমান আলী খান

 

  •  সন্তানদের জন্য বিয়েকে সহজ করে দেয়া আমাদের জন্য ইবাদাত স্বরূপ৷ আর তাদের জন্য বিয়েকে কঠিন করে ফেলা একটি পাপ, যা অন্যান্য আরাে অনেক পাসের জন্ম দেয়।
    — ইসমাইল ইবন মুসা মে

 

  • আমাদের পুর্ব প্রজন্মের একজন মানুষ বলেছিলেন, খারাপ কাজের একটি শাস্তি হলাে আরাে খারাপ কাজ হওয়া এবং ভালাে কাজের একটি পুরষ্কার হলাে আরাে ভালাে কাজ হওয়া ।
    — ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম (রাহিমাহুল্লাহ)

 

  • প্রতিটি পাপ আরাে অনেক পাসের জন্ম দেয়, একটি পাপ আরেকটি পাপের দিকে নিয়ে যেতে থাকে যতক্ষণ না পর্যন্ত সেই পাপরাশি মানুষটিকে এমনভাবে কাবু করে ফেলে যে কৃত পাপগুলাের জন্য তাওবা করাকে তার কাছে কঠিন বলে মনে হয়।
    — ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম (রাহিমাহুল্লাহ)

 

  •  একজন পাপাচারী লােক তার পাপের জন্য অনুতপ্ত হয়না। কারণ তার অন্তর ইতােমধ্যেই মরে গেছে ।
    — ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম (ব্রাহিমাহুল্লাহ)

 

  • যে ভালাে কাজের ফলে অন্তরে অহংকার সৃষ্টি হয় তার চাইতে যে পাপের জন্য কোন ব্যক্তি আল্লাহর কাছে তার আত্মাকে সমর্পিত করে সেটি আল্লাহর কাছে বেশি পছন্দের ।
    — ইমাম ইবনুল কাইফ্লিম (রাহিমাহুল্লাহ)

 

উপরে আপনাদের জন্য কিছু জনপ্রিয় পাপ নিয়ে উক্তি  শেয়ার করলাম। সামনে অন্য কোনো বিষয়ে উক্তি শেয়ার করবো। সে পর্যন্ত ভালো থাকুন। ধন্যবাদ

চেয়ার নিয়ে উক্তি

চেয়ার নিয়ে উক্তি – প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা আপনাদের জন্য শেয়ার করবো  চেয়ার নিয়ে উক্তি ও বানী। আশাকরছি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। আর ভালো লাগলে আপনার শেয়ার করুন আপনার কাছের মানুষের সাথে। আমাদের সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ আপনাকে। চলুন শুরু করি।

চেয়ার নিয়ে উক্তি ক্যাপশন

  • যুক্তি প্রদান করা বন্ধ করুন, স্টুইং বন্ধ করুন। আপনার চেয়ার থেকে উঠুন এবং কাজ শুরু করুন। শুরু টা না হয় আপনিই করলেন।
    — ডেনিস ওয়েটলি।

 

  • একটি টেবিল, একটি চেয়ার, একটি ফলের বাটি এবং একটি বেহালা; একজন মানুষের সুখী হওয়ার আর কি দরকার?
    — আলবার্ট আইনস্টাইন।

 

  • আমেরিকা একটি ছোট ঘরে একটি বড় বন্ধুত্বপূর্ণ কুকুর। প্রতিবার এটি তার লেজ নাড়ায় এটি একটি চেয়ারে ধাক্কা দেয়।
    — আর্নল্ড জে টয়েনবি।

 

  •  স্বাচ্ছন্দ্যে একটি চেয়ারে ঘুরে বেড়াতে আমার দুই বছর লেগেছিল; মঞ্চে কীভাবে হাসতে হয় তা শিখতে আমার আরও দুই বছর লেগেছিল – এবং আমাকে সবকিছু শিখতে হয়েছিল।
    — লরেন্স অলিভার।

 

  • আমি আমার কাজের থেকে স্মৃতিচিহ্ন রাখতে চাই, সেগুলি ফটো হোক, মেক-আপ চেয়ারের পিছনে হোক বা এমনকি প্রপস এবং জামাকাপড় হোক।
    — অ্যাডাম জার্সিয়া।

 

  •  আপনার পিতামাতার সাথে প্রেমময় যত্নের সাথে আচরণ করুন কারণ আপনি তাদের মূল্য তখনই বুঝতে পারবেন যখন আপনি তাদের খালি চেয়ারগুলি দেখবেন।
    — সংগৃহীত।

 

  • সুখী হলো একটা রকিং চেয়ারের মতো। এটি আপনাকে শুধু ব্যাস্ত রাখবে, কিন্তু ফলপ্রসূ কিছু প্রদান করবে না।
    — গ্ল্যান টোনার।

 

  • আমি লেখার প্রক্রিয়া উপভোগ করি। যন্ত্রণা আসে চেয়ারের ওপরে যখন আমি বসে থাকি এবং টাইপরাইটারের সামনে আমি থাকি।
    — সি. এস. লুইস।
  • একটি চেয়ার একটি বস্তু হিসাবে সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ আমার মা সবসময় আমাকে একটি মহিলাকে আমার চেয়ার অফার করতে বলেছিলেন।
    — ইটোরি সটাস।

 

  • একজন সত্যিকারের বন্ধু আমাদের উৎসাহিত করে, আমাদের সান্ত্বনা দেয়, একটি বড় ইজি চেয়ারের মতো আমাদের সমর্থন করে, বিশ্ব থেকে আমাদের নিরাপদ আশ্রয় দেয়।
    — এইচ. জ্যাকসন ব্রাউন জুনিয়র।

 

  • লোকেরা একটি চেয়ার কেনে এবং কে এটি ডিজাইন করেছে তা তারা সত্যিই চিন্তা করে না।
    — আর্নি জ্যাকবসন।

 

  •  আমি এখানে প্রতিনিধিত্ব করছি – নীরবতার শব্দ। নির্দোষতার কান্না। আর, অদৃশ্যতার মুখ। আমি সেই লক্ষ লক্ষ শিশুর প্রতিনিধিত্ব করি যারা পিছনে পড়ে আছে এবং সেজন্যই আমি এখানে একটি শূন্য চেয়ার রেখেছি।
    — কৈলাশ সত্যার্থী।

 

 

  •  আমার ছাত্র আছে যারা এখন পাঁচটি মহাদেশে চেয়ারে বসে আছে। তারা আমাকে তাদের অনুষ্ঠানে আমাকে আমন্ত্রণ জানায়। একটি অসাধারণ পুরস্কার।
    — জর্জ স্টেইনার।

 

উপরে আপনাদের জন্য কিছু জনপ্রিয় চেয়ার নিয়ে উক্তি  শেয়ার করলাম। সামনে অন্য কোনো বিষয়ে উক্তি শেয়ার করবো। সে পর্যন্ত ভালো থাকুন। ধন্যবাদ

আপন পর নিয়ে উক্তি

আপন পর নিয়ে উক্তি – প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা আপনাদের জন্য শেয়ার করবো  আপন পর নিয়ে উক্তি ও বানী। আশাকরছি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। আর ভালো লাগলে আপনার শেয়ার করুন আপনার কাছের মানুষের সাথে। আমাদের সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ আপনাকে। চলুন শুরু করি।

 

আপন পর নিয়ে উক্তি

আপন মানুষ নিয়ে উক্তি

  • কেউ আমার অতি আপন নয় কেউ আমার পর নয়। কিন্তু যখন ধর্ম ও অধর্মের মাঝে যুদ্ধ হয় তখন আমি স্বাভাবিক ভাবেই ধর্মের পক্ষে অবস্থান করি।
    — শ্রীকৃষ্ণ।

 

  • খনকার দিনে মানুষ মোবাইল ফোনের ওপাশে বসে থাকা পর মানুষটিকে আপন করতে গিয়ে, পাশে বসে থাকা আপন মানুষটিকেই অনেক বেশি পর করে দেয়।
    —- রেমফোর্ড লিওস।

 

  • নিজের দুঃখ, কষ্টের দিনগুলোত একাই লড়তে হয়। সেদিন কেউই পাশে থাকে না। তা সে যতই আপন হোক, কিংবা পর। সবাই নিজেকে নিয়েই ব্যাস্ত থাকে।
    — জন উইক।

 

  • আপনি যাকে আপন ভেবে আপনার সামনের দিনের পরিকল্পনা গুলো সাজাচ্ছেন, ভাবছেন সে তার সবটুকু দিয়ে আপনার বিপদের দিনে আপনার পাশে এসে দাঁড়াবে , আগে নিশ্চিত হোন যে সেও আপনাকে আপন ভাবে কি না। হতে পারে তার আপন জনের তালিকায় আপনি নেই।
    — সংগৃহীত।

 

  • এই দুনিয়াতে পরম আপন বা পরম পর বলে কিছু হয় নি। হতে পারে যাকে আপনি আপন ভাবেন সেই বিপদের দিনে আপনার থেকে দূরে সরে গেলো আর পাশে এসে দাঁড়ালো, দূরের কোনো “পর” মানুষ।
    — আবু ইসহাক।
পিতা মাতা নিয়ে উক্তি

 

  • আপনি কিছুতেই সব মানুষকে বিশ্বাস করতে পারেন না। সবাই আপনার আপন হতে পারে না। তেমনি সকলকে অবিশ্বাসও করতে পারেন না৷ সবাই আপনার পর, এমনটাও হতে পারে না। আর প্রথমটার চেয়ে দ্বিতীয় টা অনেক বেশি বিপজ্জনক।
    — আব্রাহাম লিংকন।

 

  • আপনার বিপদের সময় যে বন্ধু বা কাছের মানুষ টিকে হাসতে দেখবেন, সে কখনোই আপনার কাছের মানুষ নয়, বরং তারা এতটাই দূরের, এতটাই পর যে, কখনো কখনো তাদের সাথে শত্রুরও তুলনা করা চলে না।
    — কার্লোস রামোস।
  • আপনার দুঃখের গল্প শুনে যদি কেউ বিরক্ত হয়, তাহলে সে যে আপনার আপন কেউ নয় তা নিশ্চিত হয়ে যান। আপন মানুষেরা দুঃখের গল্পে বিরক্ত হয় না।
    —মারনাস ডেভিড।

 

উপরে আপনাদের জন্য কিছু জনপ্রিয় আপন পর নিয়ে উক্তি শেয়ার করলাম। সামনে অন্য কোনো বিষয়ে উক্তি শেয়ার করবো। সে পর্যন্ত ভালো থাকুন। ধন্যবাদ

শালীনতা নিয়ে উক্তি

শালীনতা নিয়ে উক্তি – প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা আপনাদের জন্য শেয়ার করবো  শালীনতা নিয়ে উক্তি ও বানী। আশাকরছি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। আর ভালো লাগলে আপনার শেয়ার করুন আপনার কাছের মানুষের সাথে। আমাদের সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ আপনাকে। চলুন শুরু করি।

শালীনতা নিয়ে উক্তি

  • যখন কোথাও শালীনতা নিপীড়িত হয়, তখন সেখানকার স্বাধীন মানুষের একমাত্র সন্মানজনক কাজ হচ্ছে এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো।
    — এবি হুফম্যান

 

  • প্রয়োজনের সঙ্গে শালীনতা দেখানো মানুষের একটি অন্যতম ধর্ম।
    — থমাস কারলিল

 

  • একজন মানুষ যে বোঝে শালীনতা আসলে কি এবং ভদ্রতাকে নিজের মধ্যে ধারণ করে সে একটি দেশের জন্য মহামূল্যবান সম্পদ। আমাদের উচিত এমন মানুষ তৈরি করা।
    — মাস ওয়ামা

 

  • শালীনতা পালন করো কেননা এটি তোমাকে নৈতিকতার একটি সুন্দর রাস্তায় নিয়ে যাবে।
    — ম্যাসন কুলি

 

  • সাধারণত মহিলারা শালীনতার সীমা পুরুষদের মত তেমন একটা লঙ্ঘন করেন না। তবে তারা যখন এটা করে তখন খুব বড় আকারেই করে।
    — চার্লস ক্যলেব

 

  • সহজাত বিদ্রোহের সাথে তেমন খুব কম জিনিস আমাদের সংস্পর্শে আসে যা শালীনতার সীমাকেও ছাড়িয়ে যায়।
    — থরস্টেইন ভেবলেন

 

  • মানুষ যত খারাপ হয় তা বিচার করে তাদের সাথে আচরণ করো না। তুমি যতটা ভালো তার বিচারেই তাদের সাথে আচরণ করো।
    — সংগৃহীত

 

  •  আমরা যখন নিজেদের শক্তি সম্পর্কে সঠিকভাবে অবগত হই তখনই আমরা শালীন হতে পারি।
    — পল সিজেন
  • শালীনতা কখনো উন্মাদ হয়না, কখনো বিরক্তি প্রকাশ করে না, কখনো খিটখিটে স্বভাবের হয় না যখন তার সাথে মন্দ আচরণ করা হয়।
    — রিচার্ড স্টিল

 

  • যে শালীনতা ছাড়াই কথা বলতে অভ্যস্ত সে তার কথাকে সুন্দর ও কার্যকর বানাতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হবে।
    — কনফুসিয়াস

 

শালীনতা সম্পর্কিত বাণী

  • শালীনতা শুধু নিজের একটা মতামত বা নিম্ন কোন জ্ঞান নয়। এমন ধারণা করা নিজের সর্বনাশ ডেকে আনা ছাড়া আর কিছুই নয়।
    — ববি সোমার

 

  •  মিথ্যা শালীনতা দাম্ভিকতার চেয়েও ভয়ংকর হতে পারে। এটি থেকে দূরে থাকা সবার জন্যই আবশ্যক।
    — ডেভিড মিচেল

 

  • শালীনতা হলো একটা মেয়ের সৌন্দর্য। এ সৌন্দর্য বাহ্যিক সৌন্দর্যকেও হার মানায়।
    — গ্রিক উপকথা
  •  শালীনতা মানুষের দেহকে ঢেকে রাখার ব্যাপার নয়। শালীনতা আমাদের নিজেদের লুকিয়ে ফেলার জন্য নয়, বরং এটা আমাদের সম্মানের প্রকাশক।
    — জেসিকা রে

 

  •  শালীনতা সবসময়ই সুন্দর।
    — জি কে চেস্টারটন

 

  • মিথ্যা শালীনতা হলো গর্ব করার সবচেয়ে নীচ শ্রেণির একটা কাজ।
    — এডওয়ার্ড গিবন

 

  • শালীনতা হচ্ছে সবচেয়ে উঁচু মানের সৌন্দর্য।
    — কয়ে চ্যানেল

 

  •  শালীনতা মহিলাদের মধ্যে যেমন সুন্দর, পুরুষদের ক্ষেত্রেও ঠিক তেমনই সুন্দর। সর্বোপরি পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে শালীন ব্যাক্তি ছিলেন পুরুষদের মধ্যেই একজন।
    — আব্দুল বারি ইয়াহইয়া

 

  •  শালীনতা ছাড়া সৌন্দর্য হলো সততা ছাড়াই কথা বলার মতই মূল্যহীন।
    — সংগৃহীত

 

  • শালীনতা শুধু মানুষের বাহ্যিক আচরণ কিংবা পোশাক পরিচ্ছেদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। বরং আমাদের চিন্তা ভাবনা সহ দেহের প্রত্যেকটা অঙ্গ একে নিবিড়ভাবে ধারণ করে রাখে।
    — সংগৃহীত

 

উপরে আপনাদের জন্য কিছু জনপ্রিয় শালীনতা নিয়ে উক্তি শেয়ার করলাম। সামনে অন্য কোনো বিষয়ে উক্তি শেয়ার করবো। সে পর্যন্ত ভালো থাকুন। ধন্যবাদ

প্রোফাইল পিক ক্যাপশন

প্রোফাইল পিক ক্যাপশন– প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা আপনাদের জন্য শেয়ার করবো প্রোফাইল পিক ক্যাপশন ও বানী। আশাকরছি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। আর ভালো লাগলে আপনার শেয়ার করুন আপনার কাছের মানুষের সাথে। আমাদের সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ আপনাকে। চলুন শুরু করি।

 

প্রোফাইল পিক ক্যাপশন

  • মাথাব্যথা করলে একটা প্যারাসিটামল খেয়ে নিতে বলাটা হচ্ছে কেয়ারিং । আর মাথায় হাত বুলিয়ে দেয়াটা হচ্ছে ভালোবাসা।

 

  • কিছু কিছু মানুষ আছে যারা অন্যকে টিস্যু পেপার মনে করে,নিজের প্রয়োজনে ব্যবহার করে, প্র‍য়োজন শেষে ছুঁড়ে ফেলে দেয়,,
  • আপনার রাগের জন্য হয়তো কেউ আপনাকে শাস্তি দেবে না , কিন্তু আপনার রাগই আপনাকে শাস্তি দেবে।

 

  • জানিনা মানুষ কিভাবে গার্লফ্রেন্ডকে মনের কথা বুঝায়__ আমি তো নাপিত দর্জিকেও আমার মনের কথা বুঝাতে পারিনা

 

  • স্বাভাবিক ব্যাপারগুলোকে স্বাভাবিকভাবে মেনে না নিতে পারা মানুষগুলোই অস্বাভাবিক হয়ে থাকে |

 

  • প্রকৃত স্মার্ট তারা , যারা সব পরিস্থিতিতে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারে.

 

  • দূর থেকে মানুষ চেনা সহজ, কিন্ত ভেতর থেকে চেনা খুব কঠিন

 

  • এ জীবনে অনেকেরই ভালো বন্ধু হয়েছি কিন্তু কারো প্রিয় বন্ধু হতে পারিনি.

 

  • স্বাভাবিক ব্যাপারগুলোকে স্বাভাবিকভাবে মেনে না নিতে পারা মানুষগুলোই অস্বাভাবিক হয়ে থাকে |

 

  • পড়াশোনা হচ্ছে আমার বাম হাতের খেলা কিন্তু সমস্যা হলো আমি ডানহাতি খেলোয়াড

 

  • মানুষের জীবনের সুখ আর Android ফোনের চার্জ কখনই দীঘস্থায়ী নয় !

 

  • একটা সময় ছিল আমার অভিমান গুলোর কদর ছিল,অভিমান ভাঙানোর হাজার চেষ্টা করত,না খাইলে জোর করে লোকমা তুলে খাইয়ে দিত,আজ আর কেউ সারাদিন উপোষ থাকলেও একটু খাবার মুখে দেওয়ার মত নেই,হারিয়ে গেছে রঙিন দিনগুলি ।

 

  • রহস্য সৌন্দর্যের সৃষ্টি করে। কৌতূহলেরও জন্ম দেয়।

 

  • কিছু কথা শুধু নিজের ভেতর রাখো। দ্বিতীয় কেউ জানবে না। কোনভাবেই না। দুই জন জানলে বিষয়টা গোপন থাকে। তিনজন জানলে নাও থাকতে পারে। আর চারজন জানা মানে সবাই এক সময় জেনে যাবে।

 

  • বলার আগে শুনে নাও, প্রতিক্রিয়া দেখানোর আগে চিন্তা কর, সমালোচনার আগে ধৈর্য্য ধর, প্রার্থনার আগে ক্ষমা চাও, ছেড়ে দেয়ার আগে চেষ্টা কর।

 

  • না চাইতেই যা পাওয়া যায়, তা সবসময় মূল্যহীন।

 

  • পায়ের আলতা খুব সুন্দর জিনিস। কিন্তু আলতাকে সবসময় গোড়ালীর নিচে পড়ে থাকতে হয়, এর উপরে সে উঠতে পারেনা।

 

  • অতিরিক্ত যেকোন কিছু পতন নিয়ে আসে। সবকিছু তাই নির্দিষ্ট সীমায় রাখাই শ্রেয়।

 

  • চুপ থাকা খুব সহজ একটা কাজ। পারস্পরিক বহু সমস্যার সমাধান শুধু চুপ থাকলেই হয়ে যায়। কিন্তু মানুষের সবচেয়ে বড় অযোগ্যাতা হচ্ছে সে মুখ বন্ধই রাখতে পারে না, অপ্রয়োজনে অনর্গল বকে যায়।

 

  • দুর্নামকারীরা সাধারণত আড়ালপ্রিয়। সামনে ভাল মানুষ সেজে বসে থাকে।

 

  • বিচার যখন থাকে না, সমস্যার সমাধানও হয় না। সব সমস্যা বরং পুঞ্জীভূত হয় আরও। আমাদেরও তাই হচ্ছে।

 

  • তুমি যদি কাউকে হাসাতে পার, সে তোমাকে বিশ্বাস করবে। সে তোমাকে পছন্দও করতে শুরু করবে।

 

  • হৃদয়ের গভীরে যার বসবাস, তাকে সবকিছু বলতে হয় না। অল্প বললেই সে বুঝে নেয়।

 

  • মানবহৃদয় আয়নার মত। সে আয়নায় ভালবাসার আলো পড়লে তা ফিরে আসবেই।

 

  • হৃদয়ের গভীরে যার বসবাস, তাকে সবকিছু বলতে হয় না। অল্প বললেই সে বুঝে নেয়।

 

  • কাগজে-কলমে কোন সৌন্দর্যের যথার্থতা ব্যাখ্যা করা সম্ভব নয়। সৌন্দর্যের মুখোমুখি গিয়ে দাঁড়াতে হয়।

 

  • সুখী হওয়ার একটা অদ্ভুত ক্ষমতা আছে মানুষের। এ জগতে সবচেয়ে সুখী হচ্ছে সে, যে কিছুই জানে না। জগতের প্যাঁচ বেশি বুঝলেই জীবন জটিল হয়ে যায়।

 

  • সব শখ মিটে গেলে বেঁচে থাকার প্রেরণা নষ্ট হয়ে যায়। যেসব মানুষের শখ মিটে গেছে তারা অসুখী।

 

  • যার কাছে ঘুম আনন্দময় সে-ই পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ। অতি সামান্য জিনিসও মানুষকে অভিভূত করে ফেলতে পারে।

 

  • খুব বেশি সুন্দর কোন কিছু দীর্ঘস্থায়ী হয় না। খুব ভাল মানুষরাও বেশি দিন বাঁচে না। স্বল্পায়ু নিয়ে তারা পৃথিবীতে প্রবেশ করে।

 

  • যখন কেউ কারো প্রতি মমতা বোধ করে, তখনই সে লজিক থেকে সরে আসতে শুরু করে। মায়া-মমতা-ভালবাসা এসব যুক্তির বাইরের ব্যাপার।

 

  • বেশি নৈকট্য দূরত্বের সৃষ্টি করে। প্রিয়জনদের থেকে তাই দূরে থাকাই ভাল। সম্পর্ক স্থির নয়, পরিবর্তনশীল।

 

  • সম্পর্ক গুলা অনেক দিন বেচেঁ থাকে যদি ইগোটাকে সাইডে রাখা যায়

 

  • সেই ছেলে গুলাই ছ্যাচড়া হয় যেগুলা মেসেজ সিন এর পর রিপলে না পেয়ে আবারো মেসেজ দেয়

 

  • শুনেছি ভালো মানুষের কপালে ভাত জোটে না ! . তাহলে কি আমাকে সারাজীবন বিরিয়ানি খেয়ে থাকতে হবে..?

 

  • সেই ছেলে গুলাই ছ্যাচড়া হয় যেগুলা মেসেজ সিন এর পর রিপলে না পেয়ে আবারো মেসেজ দেয়

 

  • সম্পর্ক গুলা অনেক দিন বেচেঁ থাকে যদি ইগোটাকে সাইডে রাখা যায়

 

  • জীবন এত ক্ষণস্থায়ী বলেই মাঝে মাঝে সবকিছু এমন সুন্দর মনে হয়।

 

  • বেশি দিন ভালবাসতে পারে না বলেই ভালবাসার জন্য মানুষের এত হাহাকার।

 

  • সাদা রঙের ড্রেস পছন্দ…. পরলে সবাই বলে ভালো লাগছে অদ্ভুত!!! যখন মরে যাবো তখন তো সাদা রঙের কাপড়ই পরে থাকবো তখন সবাই কি বলবে??

 

  • ঘুম ভাঙ্গেছে তবু বিছানা আমাকে ছাড়ে না কেন আরও ঘন্টাখানেক শুয়ে থাকা মানে কি অলসতা নাকি সত্যি বিছানা আমাকে ভালোবাসে.

 

উপরে আপনাদের জন্য কিছু জনপ্রিয় প্রোফাইল পিক ক্যাপশন শেয়ার করলাম। সামনে অন্য কোনো বিষয়ে উক্তি শেয়ার করবো। সে পর্যন্ত ভালো থাকুন। ধন্যবাদ

রোজা নিয়ে কিছু কথা

রোজা নিয়ে কিছু কথা – প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা আপনাদের জন্য শেয়ার করবো রোজা নিয়ে কিছু কথা ও বানী। আশাকরছি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। আর ভালো লাগলে আপনার শেয়ার করুন আপনার কাছের মানুষের সাথে। আমাদের সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ আপনাকে। চলুন শুরু করি।

 

রোজা সম্পর্কিত আয়াত ও হাদিস

 

রোজা নিয়ে কিছু কথা

 

 

১। হে মুমিনগণ! তোমাদের জন্য সিয়াম ফরজ করা হল, যেমন ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপর, যেন তোমরা মুত্তাকী হতে পার-(আল-বাকারাহ্ঃ ১৮৩)

 

২। (রোযা) নির্দিষ্ট কয়েকটি দিনের জন্য, অতঃপর তোমাদের মধ্যে যে পীড়িত কিংবা মুসাফির সে অন্য সময় এ সংখ্যা পূরণ করে নেবে এবং শক্তিহীনদের উপর কর্তব্য হচ্ছে ফিদইয়া প্রদান করা, এটা একজন মিসকীনকে অন্নদান করা এবং যে ব্যক্তি নিজের খুশীতে সৎ কাজ করতে ইচ্ছুক, তার পক্ষে তা আরও উত্তম আর সে অবস্থায় রোযা পালন করাই তোমাদের পক্ষে উত্তম, যদি তোমরা বুঝ।- (আল – বাকারাহঃ ১৮৪)

 

৩। সিয়ামের রাতে তোমাদের জন্য তোমাদের স্ত্রীদের নিকট গমন হালাল করা হয়েছে। তারা তোমাদের জন্য পরিচ্ছদ এবং তোমরা তাদের জন্য পরিচ্ছদ।- (আল বাকারাহঃ ১৮৭)

 

৪। আল্লাহ বলেন, ‘‘রাতের আগমন পর্যন্ত সিয়াম পূর্ণ কর’’— (আল-বাকারাহ : ১৮৭)

৫। আর যারা তাদের স্ত্রীদের সাথে ‘যিহার’ করে অতঃপর তারা যা বলেছে তা থেকে ফিরে আসে, তবে একে অপরকে স্পর্শ করার পূর্বে একটি দাস মুক্ত করবে। এর মাধ্যমে তোমাদেরকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর তোমরা যা কর, সে সম্পর্কে আল্লাহ সম্যক অবহিত।কিন্তু যে তা পাবে না, সে লাগাতার দু’মাস সিয়াম পালন করবে, একে অপরকে স্পর্শ করার পূর্বে।— (আল – মুজাদালাঃ ৩-৪)

 

রোজা সম্পর্কিত হাদিস – রমজানের হাদিস সমূহ

 

৬। ‘আয়িশাহ্ (রাযি.) হতে বর্ণিত যে, জাহিলী যুগে কুরায়শগণ ‘আশূরার দিন সওম পালন করত। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -ও পরে এ সওম পালনের নির্দেশ দেন। অবশেষে রমাযানের সিয়াম ফরজ হলে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ যার ইচ্ছা ‘আশূরার সিয়াম পালন করবে এবং যার ইচ্ছা সে সওম পালন করবে না।— (হাদিস নং – ১৮৯৩)

 

৭। ইবনু ‘উমার (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ‘আশূরার দিন সিয়াম পালন করেছেন এবং এ সিয়ামের জন্য আদেশও করেছেন। পরে যখন রমাযানের সিয়াম ফরজ হল তখন তা ছেড়ে দেওয়া হয়। ‘আবদুল্লাহ (রহ.) এ সিয়াম পালন করতেন না, তবে মাসের যে দিনগুলোতে সাধারণত সিয়াম পালন করতেন, তার সাথে মিল হলে করতেন।— (হাদিস নং – ১৮৯২)

 

৮। আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ সিয়াম ঢাল স্বরূপ। সুতরাং অশ্লীলতা করবে না এবং মূর্খের মত কাজ করবে না। যদি কেউ তার সাথে ঝগড়া করতে চায়, তাকে গালি দেয়, তবে সে যেন দুই বার বলে, আমি সওম পালন করছি। ঐ সত্তার শপথ, যাঁর হাতে আমার প্রাণ, অবশ্যই সওম পালনকারীর মুখের গন্ধ আল্লাহর নিকট মিসকের সুগন্ধির চাইতেও উৎকৃষ্ট, সে আমার জন্য আহার, পান ও কামাচার পরিত্যাগ করে। সিয়াম আমারই জন্য। তাই এর পুরস্কার আমি নিজেই দান করব। আর প্রত্যেক নেক কাজের বিনিময় দশ গুণ।— (হাদিস নং – ১৮৯৪)

 

৯। সাহল (রাঃ) হতে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ জান্নাতে রাইয়্যান নামক একটি দরজা আছে। এ দরজা দিয়ে কিয়ামতের দিন সওম পালনকারীরাই প্রবেশ করবে। তাদের ব্যতীত আর কেউ এ দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে না।— (হাদিস নং – ১৮৯৬)

 

১০। আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যখন রমাযান আসে তখন জান্নাতের দরজাসমূহ উন্মুক্ত করে দেয়া হয়।— (হাদিস নং – ১৮৯৮)

 

১১। আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলতেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ রমাযান আসলে আসমানের দরজাসমূহ খুলে দেয়া হয় এবং জাহান্নামের দরজাসমূহ বন্ধ করে দেয়া হয় আর শয়তানগুলোকে শিকলবন্দী করে দেয়া হয়।— (হাদিস নং – ১৮৯৯)

 

১২। ইবনু ‘উমার (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -কে বলতে শুনেছি, যখন তোমরা তা (চাঁদ) দেখবে তখন সওম রাখবে, আবার যখন তা দেখবে তখন ইফ্তার করবে। আর যদি আকাশ মেঘলা থাকে তবে সময় হিসাব করে (ত্রিশ দিন) পূর্ণ করবে।— (হাদিস নং – ১৯০০)

১৩। আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি লাইলাতুল ক্বদ্রে ঈমানের সাথে সাওয়াবের আশায় রাত জেগে ‘ইবাদত করে, তার পিছনের সমস্ত গোনাহ ক্ষমা করা হবে। আর যে ব্যক্তি ঈমানসহ সওয়াবের আশায় রমাযানে সিয়াম পালন করবে, তারও অতীতের সমস্ত গোনাহ মাফ করা হবে।— (হাদিস নং – ১৯০১)

 

১৪। ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ধন-সম্পদ ব্যয় করার ব্যাপারে সকলের চেয়ে দানশীল ছিলেন। রমাযানে জিবরাঈল (আঃ) যখন তাঁর সঙ্গে সাক্ষাত করতেন, তখন তিনি আরো অধিক দান করতেন। রমাযান শেষ না হওয়া পর্যন্ত প্রতি রাতেই জিবরাঈল তাঁর সঙ্গে একবার সাক্ষাত করতেন। আর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁকে কুরআন শোনাতেন। জিবরাঈল যখন তাঁর সঙ্গে সাক্ষাত করতেন তখন তিনি রহমতসহ প্রেরিত বায়ুর চেয়ে অধিক ধন-সম্পদ দান করতেন।— (হাদিস নং – ১৯০১)

 

১৫। আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি মিথ্যা বলা ও সে অনুযায়ী আমল বর্জন করেনি, তার এ পানাহার পরিত্যাগ করায় আল্লাহর কোন প্রয়োজন নেই।— (হাদিস নং – ১৯০৩)

 

১৬। আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন, সওম ব্যতীত আদম সন্তানের প্রতিটি কাজই তার নিজের জন্য, কিন্তু সিয়াম আমার জন্য। তাই আমি এর প্রতিদান দেব। সিয়াম ঢাল স্বরূপ। তোমাদের কেউ যেন সিয়াম পালনের দিন অশ্লীলতায় লিপ্ত না হয় এবং ঝগড়া-বিবাদ না করে। যদি কেউ তাকে গালি দেয় অথবা তার সঙ্গে ঝগড়া করে, তাহলে সে যেন বলে, আমি একজন সায়িম। ‘— (হাদিস নং – ১৯০৪)

 

১৭। ‘আলকামাহ (রহ.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি ‘আবদুল্লাহ (রাঃ)-এর সঙ্গে চলতে ছিলাম, তখন তিনি বললেন, আমরা আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর সাথে ছিলাম, তিনি বললেনঃ যে ব্যক্তির সামর্থ্য আছে, সে যেন বিয়ে করে নেয়। কেননা বিয়ে চোখকে অবনত রাখে এবং লজ্জাস্থানকে সংযত করে। আর যার সামর্থ্য নেই, সে যেন সওম পালন করে। সওম তার প্রবৃত্তিকে দমন করে।— (হাদিস নং – ১৯০৫)

 

১৮। ‘আবদুল্লাহ ইবনু ‘উমার (রাঃ) হতে বর্ণিত। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মাস ঊনত্রিশ রাত বিশিষ্ট হয়। তাই তোমরা চাঁদ না দেখে সওম শুরু করবে না। যদি আকাশ মেঘাবৃত থাকে তাহলে তোমরা ত্রিশ দিন পূর্ণ করবে।— (হাদিস নং – ১৯০৭)

 

১৯। উম্মু সালামাহ (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক মাসের মত তাঁর স্ত্রীদের সাথে ঈলা করলেন। ঊনত্রিশ দিন অতিবাহিত হওয়ার পর সকালে বা সন্ধ্যায় তিনি তাঁদের নিকট গমন করলেন। তাঁকে জিজ্ঞেস করা হল, আপনি তো এক মাস পর্যন্ত না আসার শপথ করেছিলেন? তিনি বললেন, মাস ঊনত্রিশ দিনেও হয়ে থাকে।— (হাদিস নং – ১৯১০)

২০। আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমরা কেউ রমাযানের একদিন কিংবা দু’দিন আগে হতে সওম শুরু করবে না। তবে কেউ যদি এ সময় সিয়াম পালনে অভ্যস্ত থাকে তাহলে সে সেদিন সওম পালন করতে পারবে।— (হাদিস নং – ১৯১৪)

 

২১। ‘আয়িশাহ (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, বিলাল (রাঃ) রাতে আযান দিতেন। তাই আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেনঃ ইবনু উম্মু মাকতূম (রাঃ) আযান না দেয়া পর্যন্ত তোমরা পানাহার কর। কেননা ফজর না হওয়া পর্যন্ত সে আযান দেয় না।— (হাদিস নং – ১৯১৮)

 

২২। যায়দ ইবনু সাবিত (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর সঙ্গে সাহরী খাই এরপর তিনি সালাতের জন্য দাঁড়ান। বর্ণনাকারী বলেন, আমি জিজ্ঞেস করলাম, আযান ও সাহরীর মাঝে কতটুকু ব্যবধান ছিল? তিনি বললেন, পঞ্চাশ আয়াত (পাঠ করা) পরিমাণ।— (হাদিস নং – ১৯২১)

 

২৩। ‘আবদুল্লাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একটানা সওম পালন করতে থাকলে লোকেরাও একটানা সওম পালন করতে শুরু করে। এ কাজ তাদের জন্য কষ্টকর হয়ে দাঁড়াল। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের নিষেধ করলেন। তারা বলল, আপনি যে এক নাগাড়ে সওম পালন করছেন? তিনি বললেনঃ আমি তো তোমাদের মত নই। আমাকে খাওয়ানো হয় ও পান করানো হয়।— (হাদিস নং – ১৯২২)

 

২৪। সালমা ইবনু আকওয়া (রহ.) হতে বর্ণিত যে, ‘আশূরার দিন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক ব্যক্তিকে এ বলে লোকদের মধ্যে ঘোষণা দেয়ার জন্য পাঠালেন যে, যে ব্যক্তি খেয়ে ফেলেছে সে যেন পূর্ণ করে নেয় অথবা বলেছেন, সে যেন সওম আদায় করে নেয় আর যে এখনো খায়নি সে যেন আর না খায়।— (হাদিস নং – ১৯২৪)

 

২৫। আবুল ইয়ামান (রহ.) মারওয়ান (রহ.) হতে বর্ণিত যে, ‘আয়িশাহ্ (রাযি.) এবং উম্মু সালামাহ (রাযি.) তাকে সংবাদ দিয়েছেন যে, নিজ স্ত্রীর সাথে মিলনজনিত জুনূবী অবস্থায় আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর ফজরের সময় হয়ে যেত। তখন তিনি গোসল করতেন এবং সওম পালন করতেন।— (হাদিস নং – ১৯২৫-১৯২৬)

 

২৬। ‘আয়িশাহ্ (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সওমের অবস্থায় চুমু খেতেন এবং গায়ে গা লাগাতেন। তবে তিনি তার প্রবৃত্তি নিয়ন্ত্রণে তোমাদের চেয়ে অধিক সক্ষম ছিলেন।— (হাদিস নং – ১৯২৭)

 

২৭। আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ সওম পালনকারী ভুলক্রমে যদি আহার করে বা পান করে ফেলে, তাহলে সে যেন তার সওম পুরা করে নেয়। কেননা আল্লাহই তাকে পানাহার করিয়েছেন।— (হাদিস নং – ১৯৩৩)

 

২৮। ‘আয়িশাহ্ (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, এক ব্যক্তি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর কাছে এসে বলল যে, সে তো জ্বলে গেছে। তিনি বললেনঃ তোমার কি হয়েছে? লোকটি বলল, রমাযানে আমি স্ত্রী সহবাস করে ফেলেছি। এ সময় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর কাছে (খেজুর ভর্তি) ঝুড়ি এল, যাকে ‘আরাক (১৫ সা‘ পরিমাণ) বলা হয়। তখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ অগ্নিদগ্ধ লোকটি কোথায়? লোকটি বলল, আমি। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ এ গুলো সদাকাহ করে দাও।— (হাদিস নং – ১৯৩৫)

 

২৯।‘আয়িশাহ্ (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রথমে ‘আশূরার দিনে সওম পালনের নির্দেশ দিয়েছিলেন, পরে যখন রমাযানের সওম ফরজ করা হলো তখন যার ইচ্ছা (‘আশূরার) সওম পালন করত আর যার ইচ্ছা করত না।— হাদিস নং – ২০০১

 

৩০। ‘আয়িশাহ্ (রাযি.) হতে বর্ণিত যে, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: সওমের কাযা যিম্মায় রেখে যদি কোন ব্যক্তি মারা যায় তাহলে তার অভিভাবক তার পক্ষ হতে সওম আদায় করবে।— (হাদিস নং – ১৯৫২)

 

৩১। উমার ইবনু খাত্তাব (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যখন রাত্র সে দিক হতে ঘনিয়ে আসে ও দিন এ দিক হতে চলে যায় এবং সূর্য ডুবে যায়, তখন সায়িম ইফতার করবে।— হাদিস নং – ১৯৫৪

 

৩২। সাহল ইবনু সা‘দ (রাঃ) হতে বর্ণিত যে, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ লোকেরা যতদিন শীঘ্র ইফতার করবে [1], ততদিন তারা কল্যাণের উপর থাকবে।— হাদিস নং – ১৯৫৭

 

৩৩। আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমার বন্ধু সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে তিনটি বিষয়ে নির্দেশ দিয়েছেন, প্রতি মাসে তিন দিন করে সওম পালন করা এবং দু‘রাক‘আত সালাতুয-যুহা এবং ঘুমানোর পূর্বে বিতর সালাত আদায় করা।— হাদিস নং – ১৯৮১

 

৩৪। আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, দু’ (দিনের) সওম ও দু’ (প্রকারের) ক্রয়-বিক্রয় নিষেধ করা হয়েছে, ঈদুল ফিতর ও কুরবানীর (দিনের) সওম এবং মুলামাসা ও মুনাবাযা (পদ্ধতিতে ক্রয়-বিক্রয়) হতে।— হাদিস নং – ১৯৯৩

 

৩৫। আয়িশাহ্ (রাযি.) ও ইবনু ‘উমার (রাঃ) হতে বর্ণিত। তাঁরা উভয়ে বলেন, যাঁর নিকট কুরবানীর পশু নেই তিনি ব্যতীত অন্য কারও জন্য আইয়্যামে তাশরীকে সওম পালন করার অনুমতি দেয়া হয়নি।
— হাদিস নং – ১৯৯৭

 

৩৬। ইবনু ‘উমার (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, যে ব্যক্তি একই সঙ্গে হাজ্জ ও ‘উমরাহ পালনের সুযোগ লাভ করল সে ‘আরাফাত দিবস পর্যন্ত সওম পালন করবে। সে যদি কুরবানী না করতে পারে এবং সওমও পালন না করে থাকে তবে মিনার দিনগুলোতে সওম পালন করবে।
— হাদিস নং – ১৯৯৯

 

৩৭। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর স্ত্রী ‘আয়িশাহ্ (রাযি.) হতে বর্ণিত যে, হামযাহ ইবনু ‘আমর আসলামী (রাঃ) অধিক সওম পালনে অভ্যস্ত ছিলেন। তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -কে বললেন, আমি সফরেও কি সওম পালন করতে পারি? তিনি বললেনঃ ইচ্ছা করলে তুমি সওম পালন করতে পার, আবার ইচ্ছা করলে নাও করতে পার।
— (হাদিস নং – ১৯৪৩)

 

উপরে আপনাদের জন্য কিছু জনপ্রিয় রোজা নিয়ে কিছু কথা শেয়ার করলাম। সামনে অন্য কোনো বিষয়ে উক্তি শেয়ার করবো। সে পর্যন্ত ভালো থাকুন। ধন্যবাদ

আত্মশুদ্ধি নিয়ে উক্তি

আত্মশুদ্ধি নিয়ে উক্তি – প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা আপনাদের জন্য শেয়ার করবো আত্মশুদ্ধি নিয়ে উক্তি ও বানী। আশাকরছি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। আর ভালো লাগলে আপনার শেয়ার করুন আপনার কাছের মানুষের সাথে। আমাদের সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ আপনাকে। চলুন শুরু করি।

 

আত্মশুদ্ধি নিয়ে উক্তি

  • আত্মশুদ্ধি নিয়ে কোরআনের আয়াত:
    “নিশ্চয়ই সে সফলকাম, যে আত্মাকে পরিচ্ছন্ন করেছে।”
    — সূরা শামস, আয়াত ৯

আত্মশুদ্ধি নিয়ে কোরআনের আয়াত

  • অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক পরিশুদ্ধি, তৃপ্তি, ক্ষোভ, অধ্যয়ন এবং ঈশ্বরের উপাসনা হলো নিয়ামাহ।
    — স্বামী বিবেকানন্দ

 

  • পরিশুদ্ধ হৃদয়ের কাছে সকল হৃদয় পবিত্র।
    — মহাত্মা গান্ধী
  • অসহযোগিতার প্রাথমিক উদ্দেশ্য কখনোই সরকারকে অচল করে দেওয়া নয়, বরং প্রাথমিক উদ্দেশ্য হলো আত্মশুদ্ধি।
    — মহাত্মা গান্ধী

 

  •  এবং সবাই একদিন ভালো হবে / সবকিছুই ভালো হবে, আত্মশুদ্ধি বা উদ্দেশ্যের পরিশুদ্ধির মাধ্যমে কিংবা আমাদের অনুরোধ এর ভিত্তিতে।
    — টি এস এলিয়ট

 

  •  ” তিনি [ মহানবী (সাঃ) ] তাদেরকে আল্লাহর কিতাব পাঠ করে শোনাবেন, আর তাদেরকে কিতাব ও হিকমত শিক্ষা দিবেন এবং তাদেরকে তাজকিয়া তথা আত্মশুদ্ধি করাবেন। ”
    — সূরা বাকারাহ , আয়াত – ১২৯

 

  • প্রার্থনা অন্তরকে পরিশুদ্ধ করে।
    — লায়লা গিফটি আকিতা

আত্মশুদ্ধি নিয়ে উক্তি

  • বিশুদ্ধতা একটাই ভ্রম। অনার কিলিং ( Honor killing) , সতীদাহ, এমনকি শিশুর শ্লীলতাহানির মত বিপর্যয় এর পেছনে পরিশুদ্ধতার ধারণাকে অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। আত্মশুদ্ধি মূলত জেনোসাইড।
    — এলিস গ্লাস

 

  • আত্মশুদ্ধি কখনোই স্বার্থপর অলস তার জন্য নয়, পাঞ্জাবি শুধুমাত্র নিঃস্বার্থভাবে পরিশ্রমে ব্যক্তিদের পুঁজি।
    — মহাত্মা গান্ধী

 

  • আমি মনে করি, আত্মশুদ্ধি নিতান্তই ব্যক্তিগত যাত্রা; বাহ্যিক কোন কিছু ভালো হতে চলেছে নাকি খারাপ – তার সূচক নয়। বাহ্যিক সবকিছুই একটু প্রান্তিক অবস্থানে থাকে, যা ভালো এবং খারাপের সংমিশ্রণ।
    — করণ বাজাজ

 

  • ভালোবাসা কখনোই অন্যের উপর চাপিয়ে দিয়ে আত্মপ্রকাশ করতে পারে না। এটা কেবলমাত্র আত্ম কষ্টের মাধ্যমে এবং আত্মশুদ্ধির মাধ্যমে নিজেকে প্রকাশ করতে পারে।
    —- মহাত্মা গান্ধী

 

  • যেকোনো অহিংস অভিযানে চারটি মৌলিক পদক্ষেপ রয়েছে: অন্যায় হচ্ছে কিনা তা যাচাই করার জন্য তথ্য সংগ্রহ করা; আলাপ-আলোচনা; আত্মশুদ্ধি এবং সরাসরি কর্ম।
    — মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র

 

  •  ঈশ্বরকে কোথায় পাওয়া যাবে? কষ্টে নাকি বিদ্রোহে? একজন মানুষ কখন সত্যিকারের মানুষ হয়? কখন সে বশ্যতা স্বীকার করে কিংবা কখন অস্বীকার করে? কষ্ট থাকে কোথায় নিয়ে যায়? আত্মশুদ্ধির দিকে নাকি পশুত্বের দিকে?
    — এলি উইজেল

 

  • সহিংসতার কাজ হল বাহ্যিক উপায় সংস্কার সাধন করা; অন্যদিকে, নিষ্ক্রিয় প্রতিরোধ এর কাজ, হলো অভ্যন্তরীণ আত্মশক্তি লাভ করা যা মূলত আত্ম- কষ্ট এবং আত্মশুদ্ধি দ্বারা প্রাপ্ত হয়।
    — মহাত্মা গান্ধী

 

উপরে আপনাদের জন্য কিছু জনপ্রিয় আত্মশুদ্ধি নিয়ে উক্তি শেয়ার করলাম। সামনে অন্য কোনো বিষয়ে উক্তি শেয়ার করবো। সে পর্যন্ত ভালো থাকুন। ধন্যবাদ

চাওয়া পাওয়া নিয়ে উক্তি

চাওয়া পাওয়া নিয়ে উক্তি – প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা আপনাদের জন্য শেয়ার করবো চাওয়া পাওয়া নিয়ে উক্তি ও বানী। আশাকরছি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। আর ভালো লাগলে আপনার শেয়ার করুন আপনার কাছের মানুষের সাথে। আমাদের সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ আপনাকে। চলুন শুরু করি।

 

চাওয়া পাওয়া নিয়ে উক্তি

 

চাওয়া পাওয়া নিয়ে উক্তি

  • স্বাচ্ছন্দ্যের বর্ধিত পরিসর এবং আপনি যা চান তা পাওয়ার মধ্যে একটি সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে।
    — টিম ফেরিস

 

  •  আপনি যদি কোন কিছু করতে চান তাহলে এগিয়ে যান- আপনার হারানোর কিছুই নেই।
    — লুই টমলিনসন

 

  • আপনি যদি কিছু পেতে চান, তাহলে আপনাকে তার যোগ্য হতে হবে। পৃথিবীতে এখনো এমন কোন পাগলের জায়গা নয় যে একগাদা অযোগ্য মানুষকে পুরস্কৃত করতে পারে।
    — চার্লস টি. মুঙ্গের

 

  • যখন আপনার একটি স্বপ্ন বাস্তবায়িত হয়ে যায় তখন আরেকটি স্বপ্ন দেখুন। আপনি যা চান তা পেয়ে যাওয়া একটি সমস্যায় পরিণত হতে পারে, যদি এরপর আপনার যাওয়ার জন্য পরবর্তী কোন জায়গা না থাকে কোন জায়গা না থাকে। স্বপ্ন দেখা একটি আজীবন চলমান কাজ।
    — রুডি রুয়েটিগার
  • পৃথিবীর স্বপ্নদ্রষ্টাদের প্রয়োজন এবং কর্ম সম্পাদনকারীদেরও প্রয়োজন। তবে সর্বোপরি, বিশ্বের এমন স্বপ্নদ্রষ্টাদের প্রয়োজন যারা তা বাস্তবায়ন করে।
    — সারাহ বান ব্রেথনাচ

 

  •  আপনি এমন কিছু খুঁজুন যা আপনাকে খুশী করে এবং তা পাওয়ার জন্য এগিয়ে যান।
    — জেন্ডায়া

চাওয়া পাওয়া নিয়ে কবিতা

  •  আপনি যা চান তা আপনার আকাঙ্ক্ষা প্রকাশের অপেক্ষায় আছে। আপনি যা কিছু চান তাও আপনাকে চায়। তবে তা পেতে হলে আপনাকে পদক্ষেপ নিতে হবে।
    — জুলস রেনার্ড

 

  • জীবন থেকে আপনি যা চান তা পাওয়ার বড় রহস্য হলো আপনি কি চান তা জানা এবং বিশ্বাস করা যে আপনি তা পেতে পারেন।
    —- নর্মান ভিনসেন্ট পিল

 

  • আপনি শুধু নির্দিষ্ট জায়গায় বসে থাকতে পারবেন না এবং লোকেরা কখন আপনাকে একটা সোনার স্বপ্ন উপহার দেবে তার জন্য অপেক্ষা করতে পারবেন না। আপনাকেই এগিয়ে যেতে হবে এবং নিজের জন্য তা সম্ভব করতে হবে।
    — ডায়ানা’ রস

 

  • আমি এটা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যে জীবন ঠিক ততটাই পরিবর্তিত হয় যতটা আপনি চান।
    — মার্টিন ফ্রিম্যান

 

  • আপনি যা চান তা পাওয়ার প্রথম ধাপ হলো, যা আপনি চান না তা থেকে মুক্তি পাওয়ার সাহস থাকা।
    — জিগ জিগলার

 

  • এক্ষুনি কাজে নেমে পড়ো। ভবিষ্যৎ কারো জন্য প্রতিশ্রুত নয়।
    — ওয়েন ডায়ার

 

  • আপনি যা চান তা না পাওয়ার অর্থ হলো, হয় আপনি এটি চাওয়ার মত চাননি, অথবা তা পাওয়ার জন্য যে মূল্য দিতে হবে তা নির্ধারণ নিয়ে আপনি অনেক বেশি সময় ব্যয় করে ফেলেছেন।
    — রুডইয়ার্ড কিপলিং

 

  • কোন কিছু করার সবচেয়ে কার্যকরী উপায় হলো যেকোনো ভাবে তা করে ফেলা।
    — আমেলিয়া ইয়ারহার্ট

 

উপরে আপনাদের জন্য কিছু জনপ্রিয় চাওয়া পাওয়া নিয়ে উক্তি শেয়ার করলাম। সামনে অন্য কোনো বিষয়ে উক্তি শেয়ার করবো। সে পর্যন্ত ভালো থাকুন। ধন্যবাদ

মেধা নিয়ে উক্তি

মেধা নিয়ে উক্তি– প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা আপনাদের জন্য শেয়ার করবো মেধা নিয়ে উক্তি ও বানী। আশাকরছি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। আর ভালো লাগলে আপনার শেয়ার করুন আপনার কাছের মানুষের সাথে। আমাদের সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ আপনাকে। চলুন শুরু করি।

 

মেধা নিয়ে বানী

মেধা নিয়ে উক্তি

  •  কিন্তু মেধা এমন কিছু যা আপনি নিয়ে জন্মগ্রহণ করেন। আপনি কঠোর পরিশ্রম করে এটি অর্জন করতে পারবেন না, এবং আপনি চারপাশে মিথ্যা বলে এটি হারাতে পারবেন না।
    — ফ্রান লেবোভিৎস

 

  • আমি সত্যিই বিশ্বাস করি যে প্রত্যেকেরই একটি মেধা, ক্ষমতা বা দক্ষতা আছে যা বাঁচিয়ে রাখতে হলে তার নিজেকেই নিজেকে সমর্থন করতে হবে এবং এটি দিয়েই আপনি জীবনে সফল হতে পারেন।
    — ডিন কুন্টজ।
  • আপাতদৃষ্টিতে মাঝারি মেধাসম্পন্ন একজন ব্যক্তি তাদের লক্ষ্যের প্রতি কঠোর পরিশ্রম, প্রচেষ্টা এবং অধ্যবসায়ের মাধ্যমে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে উঠে আসার চেয়ে বেশি অনুপ্রেরণাদায়ক আর কিছুই নয়।
    — জিগ জিগলার।

 

 

  • একটি সত্যিকারের মেধা হলো সেটাই যেটা উন্মুক্ত, প্রদর্শনীর মাধ্যমে উৎফুল্ল ও আনন্দিত হয়ে ওঠে।
    — জোহান ওলফগ্যাং ভন গথ।
মেধা নিয়ে বানী
  • যদি কখনো দেখতে পান যে আপনিই যে ঘরে আছেন সেখানে সবচেয়ে মেধা সমৃদ্ধ ব্যাক্তি হলেন আপনি, তাহলে আপনার উচিত সেই ঘর ত্যাগ করে অন্য ঘরে প্রবেশ করা।
    — অস্টিন ক্লিওন।

 

  •  প্রত্যেক মানুষই কোনো কোনো মেধা নিয়ে পৃথিবীতে জন্মগ্রহণ করে। পার্থক্য হলো এই যে কেউ কেউ তার এই মেধার যত্ন করে আর বাকিরা তা করতে পারে না।
    — মারনুস ভারোই।

 

  • দুই ধরনের মেধা আছে; মানবসৃষ্ট মেধা এবং ঈশ্বর প্রদত্ত মেধা। মানবসৃষ্ট মেধা দিয়ে, আপনাকে খুব কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। ঈশ্বর প্রদত্ত মেধা দিয়ে, আপনি কেবল একবারে এটিকে স্পর্শ করেন এবং সফলতা ভোগ করেন।
    — পার্ল বেইলি।

 

  • যখন আমি আমার জীবনের শেষ সময়ে ঈশ্বরের সামনে দাঁড়াবো, তখন আমি আশা করব যে আমার প্রতি এক বিট প্রতিভা অবশিষ্ট থাকবে না এবং বলতে পারব, ‘আপনি আমাকে যা দিয়েছেন তা আমি ব্যবহার করেছি।
    – এরমা বোম্বেক।

 

  • মেধা হলো অনেকটা ইলেক্ট্রিসিটির মতো। আপনি এটাকে দেখতে পাবেন না, বুঝতে পারবেন না। শুধু এটাকে আপনি নিজের প্রয়োজনে ব্যবহার করতে পারবেন৷
    — এরমা বোম্বেক।

 

  • আপনার ভেতরে যদি কোনো মেধা থাকে এবং আপনি যদি তা লুকিয়ে রাখেন তবে আপনি কখনোই “মেধাবী” র স্বীকৃতি পাবেন না। আপনাকে আপনার মেধাকে উন্মুক্ত করতে হবে, তবেই আপনি যথাযথ সম্মান ও মর্যাদা পাবেন।
    — ডেসিয়াস ইরাসমাস।

 

উপরে আপনাদের জন্য কিছু জনপ্রিয় মেধা নিয়ে উক্তি শেয়ার করলাম। সামনে অন্য কোনো বিষয়ে উক্তি শেয়ার করবো। সে পর্যন্ত ভালো থাকুন। ধন্যবাদ

ঝুমকো নিয়ে ক্যাপশন

ঝুমকো নিয়ে ক্যাপশন – প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা আপনাদের জন্য শেয়ার করবো ঝুমকো নিয়ে ক্যাপশন ও বানী। আশাকরছি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। আর ভালো লাগলে আপনার শেয়ার করুন আপনার কাছের মানুষের সাথে। আমাদের সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ আপনাকে। চলুন শুরু করি।

ঝুমকো নিয়ে ক্যাপশন

  • আমি প্রেমিক কবি সাজিয়েছি ঝুমকো আমার কবিতায়। বলো প্রিয়তমা ঝুমকোরা কি আর তোমার সাজে মানায়? আমার কবিতার অলংকারে সাজিয়ো তোমায়,ঝুমকো জুড়ে কবিতার বসবাসে।

 

  • মেয়ে তুমি ঝুমকো পরো কানে, রাঙিয়ে দাও তোমার দুকান রঙে। একটুখানি সাহস করে হাটো, জগৎটাকে নিজের করে ভাবো। ঝুমকো জোড়া তোমায় দেবে বল, আকাশটাতে ডানা মেলে উড়ো।

 

  • তোমার ওই আকাশ কালো চুল
    খোপায় গোঁজা ঝুমকো জবা ফুল,
    মাতাল হাওয়ায় উড়বে যখন তোমার কালো চুল
    একটু খানি নিজ ইচ্ছেতেই করবো নাহয় ভুল!
  •  একদিন লাল রঙের ঝুমকো গুজে এসেছিলে কানে।সাথে সবুজ সেলোয়ার কামিজ ছিলো গায়ে।মনে হচ্ছিলো যেনো এক টুকরো লাল সবুজের বাংলা আমার সামনে সে দাড়িয়েছে। প্রকৃতির মায়াময় রুপে সেদিন দু’চোখ জ্বলসে দিয়েছিলে আমার। আমি সেই জ্বলসানো চোখে আজও তোমাকেই দেখে যাই। একবার বাধা পড়েছি যে রুপে, ঘুরেফিরে তারই পাশাপাশি দাড়াই।

 

  • প্রেমিক তুমি আমার প্রিয় ঝুমকো হও,রাখবো তোমায় আমার কানে। সারাজীবন আমার চলার সাথী হও, কানের কাছে ঝুমকো হয়ে কথা কও।
  • আর তবে কথা নয়,প্রেম নয়, আশা নয়, ভালবাসা নয়। আমি তোমার কানের ঝুমকো হবো। তোমার চুল ঘেষে লেপ্টে রবো। তোমার গলার গন্ধ ছুয়ে চুপ করে থাকা সৌন্দর্য হবো।

 

  • আমি চোখের মধ্যে শোকের মানচিত্র আকি। কেন জানি তারা তোমার কানের ঝুমকো-কেই তাদের রাজধানী করে নেয়। আমি প্রাণপন চেষ্টা করি দু’চোখ সরাবার,বারবার বাধা পড়ে যাই নিজের কাছে।ভালবাসা বুঝি এমনই-তোমাকে নিয়ে থাকা যেমন মুশকিল, তোমাকে ছেড়ে থাকাও অসম্ভব।

 

  • ঝুমকো হিসেবে ফুল গুজে নাও কানে, লাল কিংবা নীল কিংবা গোলাপী। ফুল যখন কানে গুজে ফুল পৃথিবী হয়ে উঠে বাগান।

 

  • প্রেমিকা ঝুমকো পরে তখনি, যখন প্রেমিক তার জন্যে ফুল নিয়ে অপেক্ষা করে।

 

  • আমার ছন্দে রাজ্যের ভুল, তোমার ঠোটে শব্দের পাখামেলা। তুমি ভাবতেই পারো এখন, তোমার ঝুমকোরা আমার কবিতার বস্তু নয়।

 

  • তোমার ঐ ঝুমকো জোড়ার আনন্দ গান বাজলো যখন কানে, হারিয়ে গেলাম স্বপ্নে ওগো ভালবাসার টানে।

 

  • ওগো প্রেয়সী,ওগো সুন্দরী তমা, মোর নয়নের মণি। তুমি তোমার কানের ঐ ঝুমকো দুলিয়ে আর ছুটে এসো না। আমি সামান্য মানুষ, এমন দেবী রুপ, এমন মায়াবী সৌন্দর্য সহ্য করার ক্ষমতা আমার নেই। আমি তোমার মুগ্ধতায়,তোমার অতি ভালবাসায় মরে যাবো অনায়াসে।

 

উপরে আপনাদের জন্য কিছু জনপ্রিয় ঝুমকো নিয়ে ক্যাপশন শেয়ার করলাম। সামনে অন্য কোনো বিষয়ে উক্তি শেয়ার করবো। সে পর্যন্ত ভালো থাকুন। ধন্যবাদ