Archive

Category Archives for "লেখক"

আলী ইবনে আবু তালিব (রাঃ) এর উক্তি

প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা আপনাদের জন্য শেয়ার করবো আলী ইবনে আবু তালিব (রাঃ) এর উক্তি ও বানী। আশাকরছি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। আর ভালো লাগলে আপনার শেয়ার করুন আপনার কাছের মানুষের সাথে। আমাদের সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ আপনাকে। চলুন শুরু করি।

আলী ইবনে আবু তালিব (রাঃ) এর বানী

 

★যে ব্যক্তি ধৈর্যধারণ করতে পারবে, সে কখনো সফলতা থেকে বঞ্চিত হবেনা। হয়তবা সফল হবার জন্য তার একটু বেশি সময় লাগতে পারে।- আলী ইবনে আবু তালিব (রাঃ)

★সবচেয়ে সুখী ব্যক্তিই সেই যাকে আল্লাহ তা’আলা একজন পূণ্যবতী স্ত্রী দান করেছেন।- আলী ইবনে আবু তালিব (রাঃ)

★যেসব পাপকাজ তোমরা গোপনে করে থাকো সেগুলোকে ভয় করো, কেননা সেসব পাপের সাক্ষী বিচারক স্বয়ং নিজেই।- আলী ইবনে আবু তালিব (রাঃ)

★ অতিরিক্ত সমালোচনা করবেন না। অতিরিক্ত সমালোচনা ঘৃণা এবং খারাপ চরিত্রের দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়।- আলী ইবনে আবু তালিব (রাঃ)

★কারো অধঃপতনে আনন্দ প্রকাশ করো না, কেননা ভবিষ্যত তোমার জন্য কী প্রস্তুত করে রেখেছে সে সম্পর্কে তোমার কোন জ্ঞানই নেই।-আলী ইবনে আবু তালিব (রাঃ)

★সেই ব্যক্তিই সবচেয়ে জ্ঞানী ও প্রজ্ঞাবান যিনি পরম করুণাময় আল্লাহর দয়ার ব্যাপারে আশা ও আত্মবিশ্বাস না হারানোর জন্য মানুষকে উপদেশ দেন।- আলী ইবনে আবু তালিব (রাঃ)

★আপনার দ্বারা নেক কাজ সাধিত হলে আল্লাহ তা’আলার প্রশংসা করুন, এবং যখন অসফল হবেন তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করুন।- আলী ইবনে আবু তালিব (রাঃ)

★আপনার গর্বকে ছুঁড়ে ফেলুন, দাম্ভিকতাকে দমিয়ে দিন আর আপনার কবরকে স্মরণ করুন।- আলী ইবনে আবু তালিব (রাঃ)

★হৃদয় থাকা সকল মানুষের বোধ থাকে না, কান থাকা সকল মানুষই শুনতে পায় না, চোখ থাকা সকল মানুষই দেখতে পায় না।- আলী ইবনে আবু তালিব (রাঃ)

★কল্যাণপ্রাপ্ত তো সেই ব্যক্তি যার নিজের পাপসমূহ তাকে অন্যদের পাপের দিকে অঙ্গুলি নির্দেশ থেকে বিরত রাখে।- আলী ইবনে আবু তালিব (রাঃ)

★জ্ঞানের মত সম্পদ আর নেই, অজ্ঞতার মতন দারিদ্র আর নেই। – আলী ইবনে আবু তালিব (রাঃ)

★ ফুলের মতন হও, যে তাকে দলিত করে তাকেও সে সুগন্ধ বিলায়। – আলী ইবনে আবু তালিব (রাঃ)

★মানুষের সাথে তাদের বুদ্ধি পরিমাণ কথা বলো।- আলী ইবনে আবু তালিব (রাঃ)

★ যে নিজে সতর্কতা অবলম্বন করে না, দেহরক্ষী তাকে বাঁচাতে পারে না। – আলী ইবনে আবু তালিব (রাঃ)

★তোমার যা ভাললাগে তাই জগৎকে দান কর, বিনিময়ে তুমিও অনেক ভালো জিনিস লাভ করবে।- আলী ইবনে আবু তালিব (রাঃ)

★সব দুঃখের মূল এই দুনিয়ার প্রতি অত্যাধিক আকর্ষণ।- আলী ইবনে আবু তালিব (রাঃ)

★যা তুমি নিজে করো না বা করতে পারো না, তা অন্যকে উপদেশ দিও না।- আলী ইবনে আবু তালিব (রাঃ)

★অযাচিত দানই দান, চাহিলে অনেক সময় চক্ষুলজ্জায় লোকে দান করে, কিন্তু তা দান নহে। – আলী ইবনে আবু তালিব (রাঃ)

★আত্মীয়ত্যাগী ধনী অপেক্ষা আত্মীয়বত্সল গরিব ভালো।- আলী ইবনে আবু তালিব (রাঃ)

★বুদ্ধিমানেরা কোনো কিছু প্রথমে অন্তর দিয়ে অনুভব করে, তারপর সে সম্বন্ধে মন্তব্য করে। আর নির্বোধেরা প্রথমেই মন্তব্য করে বসে এবং পরে চিন্তা করে।- আলী ইবনে আবু তালিব (রাঃ)

★যৌবনের অপচয়কৃত সময়ের ক্ষতি অবশ্যই পূরন করতে হবে, যদি তুমি সন্তোষজনক সমাপ্তি অনুসদ্ধান করো।- আলী ইবনে আবু তালিব (রাঃ)

★নিজের মহানুভবতার কথা গোপন রাখো, আর তোমার প্রতি অন্যের মহানুভবতার কথা প্রচার করো।- আলী ইবনে আবু তালিব (রাঃ)

★বুদ্ধিমানেরা বিনয়ের দ্বারা সম্মান অর্জন করে, আর বোকারা ঔদ্ধত্যের দ্বারা অপদস্ত হয়।- আলী ইবনে আবু তালিব (রাঃ)

 

উপরে আপনাদের জন্য কিছু জনপ্রিয় আলী ইবনে আবু তালিব (রাঃ) এর উক্তি শেয়ার করলাম। সামনে অন্য কোনো বিষয়ে উক্তি শেয়ার করবো। সে পর্যন্ত ভালো থাকুন। ধন্যবাদ

আবদুল্লাহ ইবনে মুবারাক (রাহিমাহুল্লাহ) এর উক্তি

★আমি তিরিশ বছর ব্যয় করেছি আদব শিখতে এবং বিশ বছর ব্যয় করেছি জ্ঞানার্জনে।- আবদুল্লাহ ইবনে মুবারাক (রাহিমাহুল্লাহ)

 

★কোন ব্যক্তি যতক্ষণ জ্ঞানার্জনের পথে থাকে ততক্ষণ সে জ্ঞানী, যখনই সে নিজেকে আলেম বলে মনে করে তখনই সে জাহেল হয়ে যায়।- আবদুল্লাহ ইবনে মুবারাক (রাহিমাহুল্লাহ)

 

★আমাদের অন্তরগুলো যদি শুদ্ধ হতো, তাহলে আল্লাহর স্মরণে (যিকিরে) কখনো আমরা ক্লান্তিবোধ করতাম না।-আবদুল্লাহ ইবনে মুবারাক (রাহিমাহুল্লাহ)

 

★ ততক্ষণ পর্যন্ত যেকোন জ্ঞানের মাধ্যমে কেউ উন্নত হতে পারে না, যতক্ষণ পর্যন্ত সুন্দর আচরণের মাধ্যমে সে তার জ্ঞানকে সৌন্দর্যময় করে।- আবদুল্লাহ ইবনে মুবারাক (রাহিমাহুল্লাহ)

 

★আমি সিরিয়াতে একটি কলম ধার নিয়েছিলাম এবং কলমটি যার তাকে ফেরত দিতে ভুলে গিয়েছিলাম। যখন আমি মারভেতে (ইরানে অবস্থিত) এসে পড়েছিলাম, তখন খেয়াল করলাম কলমটি আমার সাথেই রয়ে গেছে। তাই আমি সিরিয়ায় ফিরে গিয়ে যার কলম তাকে ফেরত দিয়েছিলাম।- আবদুল্লাহ ইবনে মুবারাক (রাহিমাহুল্লাহ)

 

★আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে জ্ঞানার্জন করার চেয়ে উত্তম আর কিছু নেই। এবং আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো জন্য জ্ঞানার্জন করলে তিনি যেমন ঘৃণা করেন তা অন্য কিছুতে করেন না।- আবদুল্লাহ ইবনে মুবারাক (রাহিমাহুল্লাহ)

★যদি কোন ব্যক্তি তার ভাইয়ের মাঝে এমন কিছু দেখে যা সে অপছন্দ করে, সে​ গোপনে ​ভাইটিকে নির্দেশনা দিবে এবং​ একান্তেই ​তাকে নিষেধ করবে। অন্যদিকে, তার কারণে সে পুরষ্কৃত হবে ভাইয়ের দোষ লুকিয়ে রাখার জন্য এবং মন্দ কাজ থেকে তাকে নিষেধ করার জন্য। কিন্তু এখনকার দিনে, যখন কোন ব্যক্তি তার ভাইকে এমন কিছু করতে দেখে যা সে অপছন্দ করে, সে তাকে রাগিয়ে দেয় এবং তার দোষ প্রকাশ করে দেয়।-আবদুল্লাহ ইবনে মুবারাক (রাহিমাহুল্লাহ)

 

★কাপড়ের উপরে কালি হলো আলেমদের জন্য সুগন্ধির ন্যায়।- আবদুল্লাহ ইবনে মুবারাক (রাহিমাহুল্লাহ)

Download full app from the link given below : https://play.google.com/store/apps/details?id=com.arefin.bani

 

ইমাম শাফেয়ী (রহঃ) এর উক্তি

ইমাম শাফেয়ী (রহঃ) এর উক্তি – প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা আপনাদের জন্য শেয়ার করবো ইমাম শাফেয়ী (রহঃ) এর উক্তি ও বানী। আশাকরছি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। আর ভালো লাগলে আপনার শেয়ার করুন আপনার কাছের মানুষের সাথে। আমাদের সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ আপনাকে। চলুন শুরু করি।

ইমাম শাফেয়ী (রহঃ) এর  বানী

★তাহাজ্জুদের সময়ে করা দু’আ হলো এমন একটি তীরের মতন যা লক্ষ্যভ্রষ্ট হয় না।- ইমাম শাফেয়ী (রহঃ)

 

★দায়িত্ব বেড়ে যাবার আগেই তোমার ইবাদাতের পরিমাণ বাড়িয়ে দাও। কেননা একদিন এমন সময় আসবে যখন যথেষ্ট ইবাদাত করার মতন সময় পাবে না।- ইমাম শাফেয়ী (রহঃ)

 

★তোমরা কি দেখ না সিংহ কেমন নিশ্চুপ হয়ে থাকে তবু সবাই তাকে ভয় করে, কুকুর তো সবসময় ঘেউ ঘেউ করে এবং সবাই তাকে ঘৃণা করে।- ইমাম শাফেয়ী (রহঃ)

 

★আল্লাহকে যারা ভালোবাসেনা, তাদেরকে ভালোবাসবেন না। তারা যদি আল্লাহকে ছেড়ে থাকতে পারে, তারা আপনাকে ছেড়ে চলে যাবে।-ইমাম শাফেয়ী (রহঃ)

 

★যেকথা ভেবে আমার অন্তর প্রশান্ত হয় তা হলো আমার জন্য যা নির্ধারিত আছে তা কখনো আমাকে ছেড়ে যাবে না এবং যা কিছু আমার পাওয়া হয়না তা কখনো আমার জন্য নির্ধারিত ছিলো না।- ইমাম শাফেয়ী (রহঃ)

 

আরো দেখুন

 

★যে ব্যক্তি দাবী করে যে, সে এই দুনিয়া ও তার স্রষ্টাকে একই সাথে ভালবাসে সে আসলে মিথ্যা কথা বলে।- ইমাম শাফেয়ী (রহঃ)

 

★যে আপনার জন্য অন্যদের নামে গীবত করে, সে আপনার নামেও অন্যদের কাছে গীবত করবে।- ইমাম শাফেয়ী (রহঃ)

 

★যাকে আল্লাহভীতি দান করে সম্মানিত করা হয়নি তার আর কোনো সম্মানই নেই।-ইমাম শাফেয়ী (রহঃ)

 

★হাজার জন জ্ঞানীর সাথে যুক্তিতর্কে হয়তো আমি জিতে যাব, কিন্তু একজন মূর্খের সাথে আমি কখনোই পেরে উঠবো না।- ইমাম শাফেয়ী (রহঃ)

 

★কিছু মানুষ পৃথিবী থেকে চলে গেছেন কিন্তু তাদের চরিত্র তাদের আজো বাঁচিয়ে রেখেছে, আর কিছু মানুষ বেঁচে আছে কিন্তু তাদের চরিত্র তাদেরকে মেরে ফেলেছে।- ইমাম শাফেয়ী (রহঃ)

 

উপরে আপনাদের জন্য কিছু জনপ্রিয় ইমাম শাফেয়ী (রহঃ) এর উক্তি শেয়ার করলাম। সামনে অন্য কোনো বিষয়ে উক্তি শেয়ার করবো। সে পর্যন্ত ভালো থাকুন। ধন্যবাদ

Download full app from the link given below : https://play.google.com/store/apps/details?id=com.arefin.bani

সাইয়েদ কুতুব এর উক্তি

সাইয়েদ কুতুব এর উক্তি – প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা আপনাদের জন্য শেয়ার করবো সাইয়েদ কুতুব এর উক্তি ও বানী। আশাকরছি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। আর ভালো লাগলে আপনার শেয়ার করুন আপনার কাছের মানুষের সাথে। আমাদের সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ আপনাকে। চলুন শুরু করি।

সাইয়েদ কুতুব এর বানী

০১/ যে সমাজে মানবীয় মূল্যবোধ ও নৈতিকতার প্রাধান্য থাকে সে সমাজই সভ্য সমাজ।- সাইয়েদ কুতুব (রহিমাহুল্লাহ)

০২/ আমার কাছে এটা কোন বিষয় নয় যে, আমি কোথায় মরতে যাচ্ছি এবং কিভাবে যালিমরা আমার মৃত্যুদন্ড দেবে। আমিতো এতেই সন্তুষ্ট যে, আমি আল্লাহর একজন অনুগত বান্দা হিসাবে শাহাদতের পেয়ালা পান করতে যাচ্ছি।সাইয়েদ কুতুব (রহিমাহুল্লাহ)

০৩/ কোরআনের ছায়াতলে জীবন অতিবাহিত করতে পারাটা এক বিশাল অনুগ্রহ। এ ব্যাপারটি কেবল তাদের দ্বারাই উপলব্ধি করা সম্ভব যারা এর অভিজ্ঞতা লাভ করতে পেরেছে। এ এক এমন সমৃদ্ধ অভিজ্ঞতা যা জীবনকে উদ্দেশ্যমন্ডিত করে এবং তাকে বাঁচার উপযোগী করে তোলে।- সাইয়েদ কুতুব (রহিমাহুল্লাহ)

০৪/ মতপার্থক্য কখনো বিতর্ক উস্কে দেয় না। অহং-ই (ইগো) মূলত কোন মতবাদে বিশ্বাসী এমন প্রত্যেকেকে বিতর্ক চালিয়ে যাওয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করে যখন তার সামনে পরিস্কার হয়ে যায়, সত্য তার মতবাদে নিহিত নয়। আসলে, সে যখন দাঁড়িপাল্লায় নিজের অহং আর সত্যকে স্থাপন করে শুরুতেই নিজের অহং-এর (ইগো) পাল্লায় ভার বেশী দিয়ে দেয়। – সাইয়েদ কুতুব (রহিমাহুল্লাহ)

০৫/ মু’মিন প্রকৃতপক্ষেই শ্রেষ্ঠ। কারণ তারা যেমন শ্রেষ্ঠ, তেমনি শ্রেষ্ঠ তাঁর আকীদা-বিশ্বাসের উৎস। বিশাল সাম্রাজ্য তার দৃষ্টিতে নগণ্য মাত্র। বিপুল শক্তির অধিকারী ব্যক্তিবর্গ তার নিকট তুচ্ছ। সমাজে প্রচলিত জনপ্রিয় সংখ্যক মানুষকে কোন বিষয় পছন্দ করতে দেখেই মু’মিন সে বিষয়ের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে যায় না।- সাইয়েদ কুতুব (রহিমাহুল্লাহ)

০৬/ মানবজাতির নেতৃত্ব দানের জন্যে আমাদের বৈষয়িক উন্নতি ছাড়া ও ছাড়া আরো অতিরিক্ত কিছু পেশ করতে হবে। আর তা হচ্ছে মানব জীবন সম্পর্কে মৌলিক বিশ্বাস (ঈমান) এবং সে বিশ্বাসের ভিত্তিতে রচিত জীবন বিধান।- সাইয়েদ কুতুব (রহিমাহুল্লাহ)

০৭/ আল্লাহর সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে বিদ্রোহাত্মক আচরণই হচ্ছে জাহিলিয়াতের প্রমাণ।- সাইয়েদ কুতুব (রহিমাহুল্লাহ)

০৮/ আমাদের ঈমানের উৎস হচ্ছে কুরআনের মৌলিক শিক্ষা।- সাইয়েদ কুতুব (রহিমাহুল্লাহ)

উপরে আপনাদের জন্য কিছু জনপ্রিয় সাইয়েদ কুতুব এর উক্তি ও বানী  শেয়ার করলাম। সামনে অন্য কোনো বিষয়ে উক্তি শেয়ার করবো। সে পর্যন্ত ভালো থাকুন। ধন্যবাদ

Download full app from the link given below : https://play.google.com/store/apps/details?id=com.arefin.bani

হাসান আল-বাসরী (রাহিমাহুল্লাহ) এর উক্তি

০১/ এই দুনিয়াতে কল্যাণময় হচ্ছে জ্ঞানার্জন ও আল্লাহর ইবাদাত করা এবং আখিরাতে কল্যাণময় হচ্ছে জান্নাত।- আল হাসান আল-বাসরী (রাহিমাহুল্লাহ)

০২/ যেসব মানুষ তার সৃষ্টিকর্তার উপরে সন্তুষ্ট হয়নি যদিও তিনি তাদের সবকিছুর দাতা, তারা কীভাবে তাদের মত অন্য একজন সৃষ্টির উপরে সন্তুষ্ট হতে পারে?- আল হাসান আল-বাসরী (রাহিমাহুল্লাহ)

০৩/ আপনি আসলে কতগুলো দিনের সমষ্টি ছাড়া আর কিছুই না। যখন একটি দিন পার হয়ে যায়, আপনার একটি অংশ ক্ষয় হয়ে যায়।- আল হাসান আল-বাসরী (রাহিমাহুল্লাহ)

০৪/মুমিন মুমিনের অংশ। সে তার ভাইয়ের জন্য আয়না স্বরূপ; সে তার ভাইয়ের মধ্যে অপছন্দনীয় কিছু দেখলে তাকে সংশোধন ও ঠিক-ঠাক করে দেবে এবং গোপনে ও প্রকাশ্যে তার কল্যাণ কামনা করবে।- আল হাসান আল-বাসরী (রাহিমাহুল্লাহ)

০৫/ দুনিয়ার জীবনের তুচ্ছ আর ক্ষণস্থায়ী ভোগবিলাস ও আনন্দগুলো যেন আপনাকে মোহগ্রস্ত ও বিভ্রান্ত করতে না পারে এবং সবসময় আগামীকালের কথা বলতে থাকবেন না, কেননা আপনি জানেন না যে কখন আপনাকে আল্লাহর ডাকে সাড়া দিয়ে চলে যেতে হবে।- আল হাসান আল-বাসরী (রাহিমাহুল্লাহ)

০৬/ আমরা হাসি-ঠাট্টা করি, কিন্তু কে জানে– হয়তো আল্লাহ আমাদের কিছু কাজকর্ম দেখে বলছেন: আমি তোমাদের কাছ থেকে কোনো আমলই গ্রহণ করব না।-আল হাসান আল-বাসরী (রাহিমাহুল্লাহ)

০৭/ পৃথিবীর জীবনটা তিনটি দিনের– গতকালের দিনটিতে যা করা হয়েছে সেগুলো নিয়ে সেটি চলে গেছে; আগামীকালের দিনটিতে হয়ত আপনি না-ও পৌছতে পারেন; কিন্তু আজকের দিনটি আপনার জন্য সুতরাং যা করার আজই করে নিন।-আল হাসান আল-বাসরী (রাহিমাহুল্লাহ)

০৮/ আমি সেসব মানুষদের (সালাফদের) দেখেছিলাম তারা তাদের দিরহাম ও দিনারের (অর্থাৎ, তাদের টাকার) চেয়ে সময়ের প্রতি অনেক বেশি যত্নবান ছিলেন।-আল হাসান আল-বাসরী (রাহিমাহুল্লাহ)

০৯/ নিকৃষ্ট তো সেই মৃতব্যক্তির পরিবারের মানুষগুলো, যারা মৃত মানুষটির জন্য কান্নাকাটি করে অথচ তার রেখে যাওয়া ঋণ পরিশোধ করে না।- আল হাসান আল-বাসরী (রাহিমাহুল্লাহ)

১০/ কম বয়সে কোন কিছু শেখার প্রভাব অনেকটা পাথরের উপরে খোদাই করে লেখার মতন।- আল হাসান আল-বাসরী (রাহিমাহুল্লাহ)

১১/ হে আদমের সন্তানেরা! পৃথিবীর মাটির উপরে যতক্ষণ ইচ্ছা করে হেঁটে নাও কেননা খুব শীঘ্রই সেটা তোমার কবরে পরিণত হয়ে যাবে। মায়ের গর্ভ থেকে বেরিয়ে আসার পর থেকে তো তোমার জীবনের আয়ু কমে যাওয়াকে তুমি ঠেকিয়ে রাখতে পারনি।- আল হাসান আল-বাসরী (রাহিমাহুল্লাহ)

১২/ বুদ্ধিমান ব্যক্তির জিহবা তার হৃদয়ের পেছনে থাকেঃ সে যখন কথা বলতে চায়, প্রথমে সে চিন্তা করে। যদি শব্দগুলো তার জন্য কল্যাণকর হয় তাহলে সে তা বলে। আর যদি কথাগুলো তার জন্য অকল্যাণকর হয় তাহলে সে চুপ থাকে।- আল হাসান আল-বাসরী (রাহিমাহুল্লাহ)

১৩/ একজন মূর্খ ব্যক্তির জিহবা তার হৃদয়ের সামনে থাকেঃ সে কথা বলার সময় খুব কমই চিন্তা করে এবং তার জন্য কল্যাণকর বা অকল্যাণকর যা-ই হোক সে বলে ফেলে।- আল হাসান আল-বাসরী (রাহিমাহুল্লাহ)

১৪/ তোমাদর আগে পৃথিবীতে যারা ছিলেন তারা মনে করতেন মৃত্যু তাদের সন্নিকটে। তাদের একেকজন পবিত্রতা অর্জনের জন্য পানি সংগ্রহ করে নিতেন, প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতেন এবং তারপর ওযু করতেন আল্লাহর নির্দেশের (মৃত্যু) ভয়ে যেন তা এমন অবস্থায় না আসে যখন তিনি পবিত্র অবস্থায় নেই।- আল হাসান আল-বাসরী (রাহিমাহুল্লাহ)

১৫/সালাফগণ রাতে সলাতে দাঁড়িয়ে কুরআন তিলাওয়াত করতেন এবং দিনের বেলা কুরআনের নির্দেশ অনুযায়ী আমল করতেন।- আল হাসান আল-বাসরী (রাহিমাহুল্লাহ)

১৬/আল্লাহর যিকরে, সলাতে এবং কুরআন তিলাওয়াতে যে ব্যক্তি সুখ খুঁজে পায় না, সে অন্য কোথাও তা খুঁজে পাবে না।-আল হাসান আল-বাসরী (রাহিমাহুল্লাহ)

১৭/পারস্পরিক হাত মেলানো (করমর্দন) বন্ধুত্ব বাড়ায়।-আল হাসান আল-বাসরী (রাহিমাহুল্লাহ)

১৮/  একজন মু’মিনের যত গুণাবলী রয়েছে তার মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলো ক্ষমাশীলতা।-আল হাসান আল-বাসরী (রাহিমাহুল্লাহ)

১৯/ মন্দের মূল তিনটি এবং শাখা ছয়টি। মূল তিনটি হলো — ১) হিংসা-বিদ্বেষ, ২) লোভ-লালসা এবং ৩) দুনিয়ার প্রতি ভালোবাসা। আর শাখা ছয়টি হলো — ১) নিদ্রা, ২) পেট ভরে খাওয়া, ৩) আরাম-আয়েশ, ৪) নেতৃত্ব, ৫) প্রশংসা পাওয়া ও ৬) গর্ব-অহংকারের প্রতি আকর্ষণ ও ভালোবাসা।-আল হাসান আল-বাসরী (রাহিমাহুল্লাহ)

২০/ আমি এমন মানুষদের (সাহাবা) সান্নিধ্য অর্জন করেছিলাম যারা তাদের কোন সৎকাজকে ছেড়ে দেয়া যতটা ভয় করতেন তা তোমরা তোমাদের পাপকাজের পরিণামকে যতটুকু ভয় কর তার চাইতেও বেশি।-আল হাসান আল-বাসরী (রাহিমাহুল্লাহ)

২১/ দুনিয়ার জীবনকে আখিরাতের জন্য বিক্রি করলে আপনি দুই জীবনেই জয়ী হবেন। আখিরাতের জীবনকে দুনিয়ার জন্য বিক্রি করলে আপনি দুই জীবনেই পরাজিত হবেন।- আল হাসান আল-বাসরী (রাহিমাহুল্লাহ)

Download full app from the link given below : https://play.google.com/store/apps/details?id=com.arefin.bani

মাওলানা আবদুল হাই এর উক্তি

  ★★★স্বপ্নের ছায়াটা দেখতে কালো হলেও তার আভাতেই জীবনের লালন।- মাওলানা আবদুল হাই   ★★★স্বার্থপর কোকিলের কোমলতার সুরে ডুবে যায় কাকের নিঃস্বার্থ হাঁক।-মাওলানা আবদুল হাই   ★★★মরুভুমি দুরান্তে তৃষ্ণার্থের পানির আঁধারই মরিচিকার মহা ফাঁদ।-মাওলানা আবদুল হাই  

আরো দেখুন – ভাগ্য নিয়ে মনীষীদের বানী

  ★★★আকাশের বিশালতায় তারকা পথভুলে না শুধুই মায়ার আশ্রয়ে হারায়।-মাওলানা আবদুল হাই   ★★★কষ্টের রাতগুলো দীর্ঘ হলেও ভাবনার দুয়ার রুদ্ধ বলে অাশা শূন্যতায় ডুবে।-মাওলানা আবদুল হাই   ★★★অব্যক্ত দর্শন আর অমাবস্যার চাঁদ দুটোতেই গোলাটে ভাব।-মাওলানা আবদুল হাই   ★★★দূর্গমতার ফল তেতো হলেও সুগম প্রাপ্তির চেয়ে সুস্বাদু।-মাওলানা আবদুল হাই   ★★★বাহ্যিক অন্ধত্ব আভ্যন্তরিণ অন্ধত্বের উপর মহা বিজয়ী।-মাওলানা আবদুল হাই   ★★★সহসা জ্বলে উঠার মাঝেই নিভে যাওয়ার উপযুক্ত কারণ ও ভয় বিদ্যমান।-মাওলানা আবদুল হাই   ★★★আমাতেই তাহার প্রকাশ, ভাবনাতে তার হয় বিকাশ,বিকাশের অশ্বরতার বিজয়ে আমিই বিনাশ।-মাওলানা আবদুল হাই   ★★★নিউটন,গ্যালিলিউ আর স্টিফেনদের অসার শূন্যতাও পূর্ণতা পায় সমাদৃতার ভীড়ে।-মাওলানা আবদুল হাই   ★★★সব শেষই সমাপ্তি আঁকে না গৌরচন্দ্রিকার পুষ্প ও ফুটায়।মাওলানা আবদুল হাই

২০+ বিল গেটস এর জনপ্রিয় উক্তি

*সাফল্য একটি পরিপূর্ণ শিক্ষক। এটি স্মার্ট মানুষের চিন্তায় তারা কখনো ব্যর্থ হবে না এটি ঢুকিয়ে দেয়।

*যখন তোমার পকেট ভর্তি টাকা থাকবে তখন শুধুমাত্র তুমি ভুলে যাবে যে ‘তুমি কে? but যখন তোমার পকেট ফাঁকা থাকবে তখন সমগ্র দুনিয়া ভুলে যাবে ‘তুমি কে?

*পৃথিবী পরিবর্তন করে ফেলতে চাইলে বিয়ের আগেই করো। বিয়ের পরে পৃথিবী পরিবর্তন তো পরের কথা, টিভির চ্যানেলই পরিবর্তন করতে পারবে না।

*আমি কোন কঠিন কাজ করার জন্য , সবসময় একজন , অলস বাক্তিকে পছন্দ করবো, কারন সে ওই কাজটি করার , একটি সহজ উপায় বের করবে।

*আপনার সবচেয়ে অখুশি কাস্টমাররাই আপনার শিক্ষা নেওয়ার সবচেয়ে বড় উৎস। অর্থাৎ আপনার অসন্তুষ্ট ক্রেতাদের থেকেই আপনি শিক্ষাগ্রহণ করতে পারবেন। তাদের সকল অভিযোগই হচ্ছে শিক্ষার মূল উৎস।

*আপনি যদি কোন কিছু ভালো , ভাবে করতে না পারেন , অন্তত চেষ্টা করুন।

*আপনি যদি গরীব হয়ে জন্ম নেন তাহলে এটা আপনার দোষ নয়, but যদি গরীব থেকেই মারা , যান তবে সেটা আপনার দোষ।

*আমরা যদি পরবর্তী শতাব্দীর, কথা চিন্তা করি তবে তারাই, নেতা হবে যারা অন্যদের ক্ষমতায়ন করে।

*আমাদের এমন কিছু মানুষ, প্রয়োজন যারা আমাদেরকে, তাদের মতামত জানাবে, এভাবেই আমরা উন্নতি করতে পারব।

*সবচেয়ে অসুখী মানুষের প্রতি লক্ষ্য করুণ, অনেক কিছু শিখতে পারবেন।

*আমাদেরকে প্রচুর টাকা ঢালতে হবে আমাদের স্বভাবের পেছনে, যদি তা আমরা বদলাতে চাই।

* ১টি নির্দিষ্ট সময়ে গিয়ে অর্থের কোন উপযোগিতা আমার কাছে নেই। ১টি সংস্থা গঠন এবং তা থেকে প্রাপ্ত সম্পদ বিশ্বের দরিদ্রতম স্থানে প্রদান করাতেই এর উপযোগিতা নিহিত।

*১বার পরীক্ষায় কয়েকটা , বিষয়ে আমি ফেল করেছিলাম, কিন্তু আমার বন্ধু সব বিষয়েই পাশ করে। এখন সে মাইক্রোসফটের ১জন , ইঞ্জিনিয়ার আর আমি , মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা।

*জীবন কতগুলো পরীক্ষার , সেমিষ্টারে বিভক্ত নয়। এখানে কোনই গ্রীষ্মকালীন ছুটি নেই , এবং খুব কম সংখ্যক লোকই তোমার , সামর্থ্য চেনাতে সাহায্য করতে আসবে।

*পুঁজিবাদ ১টি বিস্ময়কর ব্যাপার যা , মানুষের মাঝে প্রেরণা যোগায়। ইহার কারনে কিছু উদ্ভাধন হতে পারে, কিন্তু এ পৃথিবীর সকল এলাকার , জন্য এটা মঙ্গলজনক নয়।

*আমি এটা বিশ্বাস করি যে, আপনি যদি মানুষদের সমস্যা দেখান , এবং তার সমাধানও দেখান তবে , মানুষ স্থানান্তর হবে।

*সফলতা উৎযাপন করা ভালো , তবে ব্যর্থতার দিকেও , নজর দিতে হবে।

*আমি যখন ছোট ছিলাম, তখন আমার সত্যি সত্যি, অনেক অনেক স্বপ্ন ছিল। আর এ স্বপ্ন তৈরি হয়েছিল, কারণ আমার অনেক অনেক, পড়ার সুযোগ ঘটেছিল।

*কে বলেছে আমরা দারিদ্র্য কিংবা , রোগব্যাধিকে মির্মূল করতে পারব না? আমরা অবশ্যই পারব৷ , সমস্যা যত বড়ই হোক না কেন, আশা মানুষকে বাঁচিয়ে রাখে, নতুন কিছু উদ্ভাবন করতে অনুপ্রেরণা জোগায়৷ কিন্তু সমস্যাকে নিজের চোখে না , দেখলে শুধু আশা দিয়ে , সমস্যা সমাধান করা যায় না৷

*আমি হতাশাবাদীদের দলে নই৷ কিন্তু আমাদের স্বীকার করতে হবে যে প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনকে যদি আমরা বৈষম্য দূরীকরণের কাজে না লাগাই, তাহলে ভবিষ্যতে আমরা এমন সব উদ্ভাবন নিয়ে বসে থাকব, যা পৃথিবীকে আরও বিভক্ত করে ফেলবে৷ উদ্ভাবন দিয়ে কী হবে, যদি তা স্কুলে শিক্ষার মান না বাড়ায়? যদি ম্যালেরিয়া নির্মূল করা না যায়, দারিদ্র্য দূর করা সম্ভব না হয়, দরিদ্র কৃষকের অন্নের নিশ্চয়তা না থাকে?

*তোমরা স্নাতকেরা অসংখ্য উদ্ভাবনে নেতৃত্ব দেবে, পৃথিবীকে এগিয়ে নিয়ে যাবে৷ তোমাদের বয়সে আমি পৃথিবীকে যতটা চিনতাম, আমি বিশ্বাস করি, আজ তোমরা তার চেয়ে অনেক বেশি জানো৷ আমি যা করেছি, তোমরা তার চেয়ে অনেক বেশি কিছু করতে পারবে, যদি তোমরা এতে তোমাদের মনপ্রাণ ঢেলে দাও৷ আমি সেই প্রত্যাশায় রইলাম৷

জ্যাক মার জনপ্রিয় কিছু উক্তি

৫০ বছর বয়স হওয়ার পর তোমার জ্ঞান ও সম্পদকে নতুনদের সাহায্য করার কাজে লাগাও। কারণ তারা যে কোনও কাজ তোমার চেয়ে ভালো পারবে।

*যদি আমরা সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত কাজ করি, তবে এটা কোনও হাই-টেক কোম্পানী নয়, এবং আলিবাবা কোনওদিন সফল হবে না। যদি আমাদের মাঝে ৮টা-৫টা কাজ করার মনোভাব থাকে, তবে আমাদের অন্যকিছু করা উচিৎ।

*আমরা যদি ১টি ভালো টিম হই, এবং লক্ষ্য সম্পর্কে আমাদের পরিস্কার ধারণা থাকে, তবে আমাদের ১ জন ওদের ১০ জনকে হারাতে পারবে।

*আমি ব্যর্থ হলেও কোনও সমস্যা ছিল না। অন্তত আমার আইডিয়াটা মানুষ জানতো। আমি সফল না হলেও, অন্যকেউ নিশ্চই হতো।

*প্রতিটি মানুষের ১টি স্বপ্ন থাকা উচিৎ।

*তোমার সাথে যদি ১টি বিষয়কে আলাদা আলাদা দৃষ্টিভঙ্গীতে দেখা বেশ কিছু লোক থাকে, তবে তোমার জন্য বিজয়ী হওয়া সহজ হবে। *অন্যের সাফল্যের বদলে, অন্যের ভুল থেকে শেখার চেষ্টা করো। বেশিরভাগ মানুষ মোটামুটি একই রকম কারণে ব্যর্থ হয়। অন্যদিকে সফল হওয়ার অনেক কারণ থাকতে পারে।

*আমি নিজেকে অন্ধ বাঘের পিঠে বসা ১জন অন্ধ মানুষ ভাবি।

*মানুষের কোনও ধারণাই নেই, সে আসলে কতটা ক্ষমতা রাখে!

*আজকাল টাকা কামানো খুব সোজা। but বলার মত পরিমান টাকা কামানোর পাশাপাশি, একই সময়ে সমাজের প্রতি দায়িত্ব পালন ও পৃথিবীকে উন্নত করা খুব কঠিন কাজ।

*আমার কাজ হলো, অন্যদের কাজ খুঁজে , পেতে সাহায্য করা।

*যদি বিরাট কোম্পানী হতে চাও, তবে চিন্তা করো মানুষের সমস্যাটি, তুমি সমাধান করতে পারো। মানুষের সমস্যা সমাধান, করতে পারাটাই মূল ব্যাপার।

*ব্যবসায় সফল হতে হলে প্রতিযোগীদের ওপর নজরদারী বন্ধ করো। এর বদলে তোমার ক্রেতাদের , প্রতি মনযোগী হও।

*১জন নেতার সহ্যক্ষমতা অনেক বেশি হওয়া উচিৎ। তার কর্মীরা যা সহ্য করতে পারবে না, সে যেন তা সহ্য করতে পারে।

*যখন তুমি আকারে ছোট, তোমার গায়ের শক্তির বদলে, মগজের শক্তির ওপর ভরসা করা উচিৎ।

*যাত্রা যত কঠিনই হোক, ১ম দেখা স্বপ্নটা তোমার প্রতিদিন দেখে যাওয়া উচিৎ। এটা তোমাকে অনুপ্রেরণা দেবে, আর হতাশা থেকে বাঁচাবে।

*সবাই তোমাকে পছন্দ করবে – এটা অসম্ভব। But এটা খুবই সম্ভব যে, সবাই তোমাকে সম্মান করবে।

*তারা আমার নাম দিয়েছে, পাগল জ্যাক। আমি মনে করি পাগল খুব একটা খারাপ নয়। আমরা পাগল, কিন্তু আমরা বোকা নই।

*তুমি যদি ২১ শতককে জিততে চাও, তবে অবশ্যই তোমাকে অন্যদের , উন্নতির জন্য কাজ করতে হবে । নিশ্চিত করো, যেন তারা, তোমার চেয়েও ভালো হয়।

*আমি কখনও ভাবিনি, আমার টাকা শুধুই আমার সম্পদ। এটা আসলে সবার সম্পদ।

*অতীতের সাফল্য হয়তো তোমাকে ভবিষ্যতের ব্যর্থতার দিকে নিয়ে যাবে। But তুমি যদি প্রতিটি ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নিতে পারো, তবে দিন শেষে তুমি ১জন সফল মানুষই হবে।

*মনকে উন্নত করো, সংস্কৃতিকে উন্নত করো, নীতিকে উন্নত করো, আর অবশ্যই, জ্ঞানকে উন্নত করো।

*একজন নেতাকে অবশ্যই, স্বপ্নদর্শী হতে হবে। সেই সাথে, ভবিষ্যৎ সম্পর্কে ধারণা , করার ক্ষমতা তার অনুসারীর, চেয়ে বেশি হতে হবে ।

*তুমি অবশ্যই তোমার প্রতিযোগীর থেকে শিখবে। But কখনওই কপি করতে যাবে না। কপি করেছ, কি মরেছ !!

*তুমি অনেক মানুষের চিন্তাকে, কোনওভাবেই ১ করতে পারবে না। , But তুমি ১টি লক্ষ্যকে সবার লক্ষ্য বানাতে পারবে।

*তুমি কি বলেছ, তা পৃথিবী মনে রাখবে না। but তোমার কাজকে চিরদিন মনে রাখবে |

*যতক্ষণ হাল না ছাড়ছেন, ততক্ষণ আপনার জেতার সম্ভাবনা আছে। হাল ছেড়ে দেয়াই সবচেয়ে বড় পরাজয়

!

*যদি ৯টি খরগোশকে মাঠে চরতে দেখেন, এবং আপনার উদ্দেশ্য হয় তাদের মাঝে ১টি ধরা। তাহলে ১টির ওপরই মনযোগ দিন !!

*৩০ বছর বয়সের আগে ১টি ছোট, কোম্পানীতে কাজ করুন। সেখানে আপনি ধৈর্য ধরা ও , স্বপ্ন দেখা শিখতে পারবেন ।

*আপনার মাঝে যে জিনিসটি থাকা সবচেয়ে জরুরী, তা হল ধৈর্য।

*তরুণদের সাহায্য করুন। ছোটদের দেখে রাখুন। কারণ ছোটরা একদিন বড় হবে। তারা তাদের মনে আপনার বপন করা বীজ ধারণ করবে। আর যখন তারা বড় হবে, তারা এই পৃথিবীকে বদলে দেবে !

*জীবনে ১বার হলেও কোনও কিছুর জন্য মন প্রাণ উজাড় করে কাজ করো। নিজেকে বদলানোর চেষ্টা করো। এতে খারাপ কিছু হতেই পারে না !!

*সমস্যা আর অভিযোগ যেখানে যত বেশি, সেখানে সুযোগও তত বেশি !! যদি তুমি পয়ত্রিশ বছর বয়সেও গরিব থাকো, তবে তা শুধুই তোমার দোষ !!

*যদি তুমি পয়ত্রিশ বছর বয়সেও গরিব থাকো, তবে তা শুধুই তোমার দোষ !!

*যদি চেষ্টাই না করো, তবে কিভাবে বুঝবে যে, তুমি পারতে কি পারতে না?

*আজকের দিনটি কঠিন, কাল হবে অন্ধকার, তারপর সূর্যকে উঠতেই হবে !

*যদি তোমার স্বপ্ন দেখার সাহস থাকে, আর সেই স্বপ্নের জন্য যদি মরতে রাজি থাকো, তবে টাকার অভাব কোনও বাধাই হবে না !

হেলাল হাফিজ এর উক্তি

হেলাল হাফিজ এর উক্তি– প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা আপনাদের জন্য শেয়ার করবো হেলাল হাফিজ এর উক্তিও বানী। আশাকরছি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। আর ভালো লাগলে আপনার শেয়ার করুন আপনার কাছের মানুষের সাথে। আমাদের সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ আপনাকে। চলুন শুরু করি।

হেলাল হাফিজ এর বানী

(১)কথা ছিলো একটি পতাকা পেলে আমাদের সব দুঃখ জমা দেবো যৌথ-খামারে, সম্মিলিত বৈজ্ঞানিক চাষাবাদে সমান সুখের ভাগ সকলেই নিয়ে যাবো নিজের সংসারে

(২)ঘরের কষ্ট পরেরর কষ্ট পাখি এবং পাতার কষ্ট দাড়ির কষ্ট চোখের বুকের নখের কষ্ট, একটি মানুষ খুব নীরবে নষ্ট হবার কষ্ট আছে কষ্ট নেবে কষ্ট

(৩)যদি যেতে চাও, যাও আমি পথ হবো চরণের তলে না ছুঁয়ে তোমাকে ছোঁব ফেরাবো না, পোড়াবোই হিমেল অনলে

(৪)হয়তো তোমাকে হারিয়ে দিয়েছি নয় তো গিয়েছি হেরে থাক না ধ্রুপদী অস্পষ্টতা কে কাকে গেলাম ছেড়ে

(৫)তোমার জন্য সকাল, দুপুর তোমার জন্য সন্ধ্যা তোমার জন্য সকল গোলাপ এবং রজনীগন্ধা

(৬)ভালোবেসেই নাম দিয়েছি ‘তনা’ মন না দিলে ছোবল দিও তুলে বিষের ফণা

(৭)তুমি আমার নিঃসঙ্গতার সতীন হয়েছ !

(৮)নিউট্রন বোমা বোঝ মানুষ বোঝ না !

(৯)আছি। বড্ড জানান দিতে ইচ্ছে করে, – আছি, মনে ও মগজে গুন্‌ গুন্‌ করে প্রণয়ের মৌমাছি

(১০)বোকা উদ্ভিদ তবে কি মানুষের কাছে প্রেম চেয়েছিলো? চেয়েছিলো আরো কিছু বেশি

(১১)আকালের এই কালে সাধ হলে পথে ভালোবেসো, ধ্রুপদী পিপাসা নিয়ে আসো যদি লাল শাড়িটা তোমার পড়ে এসো

(১২)তারপর ফেরে, তবু ফেরে, কেউ তো ফেরেই, আর জীবনের পক্ষে দাঁড়ায়, ভালোবাসা যাকে খায় এইভাবে সবটুকু খায়

(১৩)কথা ছিলো একটি পতাকা পেলে ভজন গায়িকা সেই সন্ন্যাসিনী সবিতা মিস্ট্রেস ব্যর্থ চল্লিশে বসে বলবেন,–’পেয়েছি, পেয়েছি

(১৪)তাবিজ! এ কেমন তাবিজ করেছো সোনা, ব্যথাও কমে না, বিষও নামে না!

(১৫)আমাকে পাবে না খুঁজে, কেঁদে কেটে মামুলি ফাল্গুনে

(১৬)কবির জীবন খেয়ে জীবন ধারণ করে কবিতা এমন এক পিতৃঘাতী শব্দের শরীর, কবি তবু সযত্নে কবিতাকে লালন করেন, যেমন যত্নে রাখে তীর জেনে-শুনে সব জল ভয়াল নদীর

(১৭)কথা ছিলো একটি পতাকা পেলে আমি আর লিখবো না বেদনার অঙ্কুরিত কষ্টের কবিতা

(১৮)কোনদিন, আচমকা একদিন ভালোবাসা এসে যদি হুট করে বলে বসে,- ‘চলো যেদিকে দুচোখ যায় চলে যাই’, যাবে?

(১৯)হয় তো কেটেছে তার মায়া ও মমতাহীন সজল শৈশব অথবা গিয়েছে দিন এলোমেলো পরিচর্যাহীন এক রঙিন কৈশোর, নাকি সে আমার মত খুব ভালোবেসে পুড়েছে কপাল তার আকালের এই বাংলাদেশে

(২০)যুক্তি যখন আবেগের কাছে অকাতরে পর্যুদস্ত হতে থাকে, কবি কিংবা যে কোনো আধুনিক মানুষের কাছে সেইটা বোধ করি সবচেয়ে বেশি সংকোচ আর সঙ্কটের সময়

(২১)ব্যর্থ হয়ে থাকে যদি প্রণয়ের এতো আয়োজন, আগামী মিছিলে এসো স্লোগানে স্লোগানে হবে কথোপকথন

(২২)আজন্ম মানুষ আমাকে পোড়াতে পোড়াতে কবি করে তুলেছে মানুষের কাছে এওতো আমার এক ধরনের ঋণ। এমনই কপাল আমার অপরিশোধ্য এই ঋণ ক্রমাগত বেড়েই চলেছে

(২৩)জলের আগুনে পুড়ে হয়েছি কমল, কী দিয়ে মুছবে বলো আগুনের জল

(২৪)কথা ছিলো একটি পতাকা পেলে ভূমিহীন মনুমিয়া গাইবে তৃপ্তির গান জ্যৈষ্ঠে-বোশেখে, বাঁচবে যুদ্ধের শিশু সসন্মানে সাদা দুতে-ভাতে

(২৫)কষ্ট নেবে কষ্ট হরেক রকম কষ্ট আছে কষ্ট নেবে কষ্ট

(২৬)তোমার হাতে দিয়েছিলাম অথৈ সম্ভাবনা তুমি কি আর অসাধারণ? তোমার যে যন্ত্রনা খুব মামুলী, বেশ করেছো চতুর সুদর্শনা আমার সাথে চুকিয়ে ফেলে চিকন বিড়ম্বনা

(২৭)আর কে দেবে আমি ছাড়া আসল শোভন কষ্ট, কার পুড়েছে জন্ম থেকে কপাল এমন আমার মত ক’জনের আর সব হয়েছে নষ্ট, আর কে দেবে আমার মতো হৃষ্টপুষ্ট কষ্ট

(২৮)তুমি কি জুলেখা, শিরী, সাবিত্রী, নাকি রজকিনী? চিনি, খুব জানি তুমি যার তার, যে কেউ তোমার, তোমাকে দিলাম না – ভালোবাসার অপূর্ব অধিকার

(২৯)কোনদিন, আচমকা একদিন ভালোবাসা এসে যদি হুট করে বলে বসে, “চলো”, যেদিকে দু’চোখ যায় চলে যাই, যাবে?

(৩০)আমাকে উস্টা মেরে দিব্যি যাচ্ছো চলে, দেখি দেখি বাঁ পায়ের চারু নখে চোট লাগেনি তো; ইস্‌! করছো কি? বসো না লক্ষ্মীটি, ক্ষমার রুমালে মুছে সজীব ক্ষতেই এন্টিসেপটিক দুটো চুমু দিয়ে দেই

(৩১)যুক্তি যখন আবেগের কাছে অকাতরে পর্যুদস্ত হতে থাকে, কবি কিংবা যে কোনো আধুনিক মানুষের কাছে সেইটা বোধ করি সবচেয়ে বেশি সংকোচ আর সঙ্কটের সময়

(৩২)কোনো প্রাপ্তিই পূর্ণ প্রাপ্তি নয় কোনো প্রাপ্তির দেয় না পূর্ণ তৃপ্তি সব প্রাপ্তি ও তৃপ্তি লালন করে গোপনে গহীনে তৃষ্ণা তৃষ্ণা তৃষ্ণা

(৩৩)লাল কষ্ট নীল কষ্ট কাঁচা হলুদ রঙের কষ্ট পাথর চাপা সবুজ ঘাসের সাদা কষ্ট, আলোর মাঝে কালোর কষ্ট ‘মালটি-কালার’ কষ্ট আছে কষ্ট নেবে কষ্ট

(৩৪)হয় তো কেটেছে তার মায়া ও মমতাহীন সজল শৈশব অথবা গিয়েছে দিন এলোমেলো পরিচর্যাহীন এক রঙিন কৈশোর, নাকি সে আমার মত খুব ভালোবেসে পুড়েছে কপাল তার আকালের এই বাংলাদেশে। বোকা উদ্ভিদ তবে কি মানুষের কাছে প্রেম চেয়েছিলো? চেয়েছিলো আরো কিছু বেশি।

(৩৫)ধ্রুপদী আঙিনা ব্যাপী কন্টকিত হাহাকার আর অবহেলা, যেন সে উদ্ভিদ নয় তাকালেই মনে হয় বিরান কারবালা।

(৩৬)কথা ছিলো একটি পতাকা পেলে পাতা কুড়োনির মেয়ে শীতের সকালে ওম নেবে জাতীয় সংগীত শুনে পাতার মর্মরে।

উপরে আপনাদের জন্য কিছু জনপ্রিয় হেলাল হাফিজ এর উক্তি বাণী শেয়ার করলাম। সামনে অন্য কোনো বিষয়ে উক্তি শেয়ার করবো। সে পর্যন্ত ভালো থাকুন। ধন্যবাদ

আবুল পাকির জয়নাল আবেদিন আবদুল কালাম(এ পি জে আবদুল কালাম) উক্তি

ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি ও খ্যাতিমান পরমাণুবিজ্ঞানী আবুল পাকির জয়নাল আবেদিন আবদুল কালাম। জীবনে অনেক চড়াই উৎরাই পার হয়েছেন এপিজে আবদুল কালাম। জীবন তাঁকে শিখিয়েছে অনেক কিছু। জীবন থেকে নেওয়া সেসব শিক্ষার কথা খুব সহজ করে বলতেন তিনি। তার বিখ্যাত উক্তি সমূহ যে কারো জীবনকে পাল্টে দিতে পারে। বিভিন্ন সময়ে বলা উনার কিছু উক্তি দেওয়া হল……

(১) স্বপ্ন সত্যি করার আগে স্বপ্ন দেখতে হবে।

(২) ওটা স্বপ্ন নয় যেটা তুমি ঘুমিয়ে দেখ, স্বপ্ন তা-ই যা তোমাকে ঘুমোতে দেয় না।

(৩) একটি দেশকে যদি দুর্নীতিমুক্ত করতে হয় ও দেশের সব মানুষকে যদি সুন্দর মনের করে গড়ে তুলতে হয় তাহলে আমি মনে করি সমাজের তিন ধরনের মানুষ সে কাজটি করতে পারেন। তারা হলেন- একজন বাবা, একজন মা এবং একজন শিক্ষক।

(৪) সফলতার গল্পে কেবল একটি বার্তা থাকে। কিন্তু ব্যর্থতার গল্পে সফল হওয়ার উপায় থাকে।

(৫) বৃষ্টির সময় প্রত্যেকটি পাখিই কোথাও না কোথাও আশ্রয় পায়। কিন্তু ঈগল মেঘের উপর দিয়ে উড়ে বৃষ্টিকে এড়িয়ে যায়।

(৬) আমি সুদর্শন নই। কিন্তু আমি আমার হাত তার জন্য বাড়িয়ে দিতে পারি যার সাহায্য প্রয়োজন। সৌন্দর্য হৃদয়ে, মুখে নয়।

(৭) কাউকে হারিয়ে দেয়াটা খুব সহজ, কিন্তু কঠিন হলো কারো মন জয়।

(৮) শুধুমাত্র সাফল্যর গল্প পড়বেন না, এখানে শুধু একটা বার্তাই পাবেন। ব্যথতার গল্প গুলো পড়েন তাহলে সফল হওয়ার অনেক গুলো আইডিয়া ও পেয়ে জাবেন।

(৯) আপনি আপনার ভবিষ্যৎ পরিবর্তন করে দিতে পারবেন না, কিন্তু আপনি আপনার অভ্যাসগুলো পরিবর্তন করতে পারবেন। আর এটাই আপনার ভবিষ্যৎ পরিবর্তন করে দিবে।

(১০) একটা ভালো বই ১০০ জন বন্ধুর সমান, কিন্তু একজন ভালো বন্ধু একটা লাইব্রেরীর সমান।

(১১) আত্মবিশ্বাস ও কঠোর পরিশ্রম ব্যথতা নামক রোগকে মারার সবচেয়ে বড় ওষুধ। এটাই আপনাকে একজন সফলকাম মানুষে পরিণত করবে।

(১২) নিজেকে একা মনে হলে আকাশের দিকে তাকাও। আমরা একা নই। পৃথিবীটা আমাদের বন্ধু। যারা কাজ করে ও স্বপ্ন দেখে প্রকৃতি তাঁদের সাহায্য করে।

(১৩) যদি সূর্য হতে চাও তবে সূর্যের মতো নিজেকে পোড়াও।

(১৪) মানুষের জীবনে প্রতিবন্ধকতা থাকা দরকার। বাধা না থাকলে সফলতা উপভোগ করা যায় না।

(১৫) জীবন এক কঠিন খেলা। সত্যিকারের মানুষ হয়ে উঠতে পারলেই এ খেলায় জেতা যায়।

(১৬) তিনজনই পারেন একটি দেশ বা জাতিকে বদলাতে। তাঁরা হলেন, বাবা, মা ও শিক্ষক।

(১৭) কেউ যখন অসাধারণ হওয়ার জন্য জ্ঞান অর্জন করে তখন সে আসলে আর সবার মতোই সাধারণ হয়ে যায়।

(১৮) নেতা সমস্যায় ভয় পাবেন না। বরং সমস্যার মোকাবিলা করতে জানবেন। তাঁকে কাজ করতে হবে সততার সঙ্গে।

(১৯) প্রেসিডেন্ট হিসেবে আমার জন্য সবচেয়ে কঠিন কাজ ছিল আদালতের দেওয়া মৃত্যুদণ্ডের রায়ে সম্মতি দেওয়া। আমি মনে করি পারিপার্শ্বিক অবস্থার কারণে মানুষ অপরাধ করে। অপরাধের জন্য দায়ী সমাজ বা অর্থনৈতিক ব্যবস্থা। কিন্তু সেই ব্যবস্থাকে আমরা শাস্তি দিতে পারি না। শাস্তি দিই ব্যবস্থার শিকার মানুষদের।

(২০) স্বপ্ন, স্বপ্ন, স্বপ্ন। স্বপ্ন দেখে যেতে হবে। স্বপ্ন না দেখলে কাজ করা যায় না।

(২১) যারা পরিশ্রম করেন সৃষ্টিকর্তা তাঁদের সাহায্য করেন।

(২২) স্বপ্নবাজরাই সীমা ছাড়িয়ে যেতে পারেন।

(২৩) উন্নত ও নিরাপদ ভারত রেখে যেতে পারলেই পরের প্রজন্ম আমাদের মনে রাখবে।

(২৪) মন থেকে যারা কাজ করে না তাঁদের জীবন ফাঁপা। সাফল্যের স্বাদ তাঁরা পায় না।

(২৫) সত্যি হওয়ার আগ পর্যন্ত স্বপ্ন দেখে যেতে হবে।

(২৬) কেবল বিশেষ সময়ে নয় সবসময় নিজের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করে যেতে হবে।

(২৭) তরুণদের নতুন চিন্তা করতে হবে, নতুন কিছু ভাবতে হবে, অসম্ভবকে সম্ভব করতে হবে। তবেই তারুণ্যের জয় হবে।

(২৮) উদার ব্যক্তিরা ধর্মকে ব্যবহার করে বন্ধুত্বের হাত বাড়ান। কিন্তু সংকীর্ণমনস্করা ধর্মকে যুদ্ধের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে।

(২৯) এখন বিজ্ঞান জানতে ইংরেজি জানা দরকার। কিন্তু আমি বিশ্বাস করি দুই দশকের মধ্যে আমাদের ভাষায় বিজ্ঞানচর্চা শুরু হবে। আর তখন আমরা জ্ঞানবিজ্ঞানে জাপানিদের মতো এগিয়ে যাব।

(৩০) সেই ভালো শিক্ষার্থী যে প্রশ্ন করে। প্রশ্ন না করলে কেউ শিখতে পারে না। শিক্ষার্থীদের প্রশ্ন করার সুযোগ দিতে হবে।

(৩১) যদি আমরা স্বাধীন হতে না পারি কেউ আমাদের শ্রদ্ধা করবে না।

(৩২) গভীর দুঃখে বা প্রচণ্ড আনন্দে মানুষ কবিতা লেখে

(৩৩) বিজ্ঞান মানুষের জন্য উপহার। ধ্বংসের জন্য বিজ্ঞান নয়।

(৩৪ স্বপ্ন, স্বপ্ন, স্বপ্ন। স্বপ্ন কাজের অনুপ্রেরণা জোগায়।

(৩৫) আমি সুপুরুষ নই। কিন্তু যখন কেউ বিপদে পড়েন আমি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিই। সৌন্দর্য থাকে মানুষের মনে। চেহারায় নয়।

(৩৬) যদি তুমি তোমার কাজকে স্যালুট কর, দেখো তোমায় আর কাউকে স্যালুট করতে হবে না। কিন্তু তুমি যদি তোমার কাজকে অসম্মান কর, অমর্যাদা কর, ফাঁকি দাও, তাহলে তোমায় সবাইকে স্যালুট করতে হবে।’

৩৭) আমি আবিষ্কার করলাম সবচেয়ে দ্রুতগতিতে বেশী বিক্রি হয়ে যায় সিগারেট ও বিড়ি। অবাক হয়ে ভাবতাম, গরিব মানুষেরা তাদের কঠোর পরিশ্রমে উপার্জিত অর্থ এভাবে ধোঁয়া গিলে উড়িয়ে দেয় কেন। -উইংস অব ফায়ার-বই

(৩৮) আকাশের দিকে তাকাও। আমরা একা নই। পুরো মহাবিশ্ব আমাদের প্রতি বন্ধুত্বসুলভ। যারা স্বপ্ন দেখে এবং কাজ করে শুধুমাত্র তাদেরকেই শ্রেষ্ঠটা দেওয়ার জন্য চক্রান্তে লিপ্ত এই বিশ্ব।’

(৩৯) আমরা প্রত্যেকেই ভেতরে ঐশ্বরিক আগুন নিয়ে জন্মায়। আমাদের চেষ্টা করা উচিত এই আগুনে ডানা যুক্ত করার এবং এর মঙ্গলময়তার আলোয় জগত পূর্ণ করা। -উইংস অব ফায়ার-বই

(৪০) আমরা শুধু সাফল্যের উপরেই গড়ি না, আমরা ব্যর্থতার উপরেও গড়ি। -উইংস অব ফায়ার-বই

(৪১) আমি এ কথা বলব না যে আমার জীবন অন্য কারো জন্য রোল মডেল হতে পারে। কিন্তু আমার নিয়তি যেভাবে গড়ে উঠেছে তাতে গরিব শিশুরা হয়তো বা একটু সান্ত্বনা পেতে পারে। -উইংস অব ফায়ার-বই

(৪২) উৎকর্ষতা একটি চলমান প্রক্রিয়া এবং এটি কোনো আকস্মিক ঘটনা নয়।’

(৪৩) একজন খারাপ ছাত্র একজন দক্ষ শিক্ষকের কাছ থেকে যা শিখতে পারে তার চেয়ে একজন ভালো ছাত্র একজন খারাপ শিক্ষকের কাছ থেকে অনেক বেশী শিখতে পারে । ⇾উইংস অব ফায়ার

(৪৪) দ্রুত কিন্তু কৃত্রিম আনন্দের পেছনে না ছুটে বরং নিখাদ সাফল্য অর্জনের জন্য আরও বেশি নিবেদিত প্রাণ হও। ⇾উইংস অব ফায়ার

(৪৫) প্রথম বিজয়ের পর বসে থাকবেন না। কারণ দ্বিতীয়বার যখন আপনি ব্যর্থ হবেন তখন অনেকেই বলবেন প্রথমটিতে শুধুমাত্র ভাগ্যের জোরে সফল হয়েছিলেন তিনি।

(৪৬) শ্রেষ্ঠত্ব একটি অবিরাম প্রক্রিয়া। এটা কোনো দুর্ঘটনা নয়।

উপরে আপনাদের জন্য কিছু জনপ্রিয় এ পি জে আবদুল কালাম উক্তি  শেয়ার করলাম। সামনে অন্য কোনো বিষয়ে উক্তি শেয়ার করবো। সে পর্যন্ত ভালো থাকুন। ধন্যবাদ