বল্টুর গল্প – বাংলা জোকস

★★ বল্টুর বাপ বেহুস ★★

বাবাঃ আমার জন্য একটা ড্রিঙ্কস নিয়ে আসো তো দোকান থেকে ।
.
বল্টুঃ বাবা ঠাণ্ডা নাকি গরম ?
.
বাবাঃ ঠাণ্ডা অফকোর্স !
.
বল্টুঃ বাবা পেপ্সি নাকি কোক ?
.
বাবাঃ পেপ্সি
.
বল্টুঃ বাবা বোতলের নাকি টিনের ?
.
বাবাঃ বোতলের ,
.
বল্টুঃ বড় বোতল নাকি ছোট বোতল ?
.
বাবাঃ ছোট বোতল ,
.
বল্টুঃ আচ্ছা বাবা নরমাল নাকি ডায়েট ?
.
বাবাঃ ধুরু , লাগবে না যা পানি নিয়ে আস একটা ,
.
বল্টুঃ বাবা ঠাণ্ডা নাকি গরম ?
.
বাবাঃ অফকোর্স ঠাণ্ডা ,
.
বল্টুঃ বাবা খাওয়ার পানি নাকি ইয়ুজ করার জন্য ?
.
বাবাঃ মাইর খাবি এখন !!
.
বল্টুঃ বাবা হাত দিয়ে নাকি লাঠি দিয়ে ?
.
বাবাঃ বেশি কথা বলস, যা ভাগ সামনে থেকে ,
.
বল্টুঃ বাবা দৌড় দিয়ে ভাগব না হেটে হেটে ?
.
বাবাঃ বেয়াদব , দিন দিন জানোয়ার হইতাসস !
.
বল্টুঃ কোন জানোয়ার ? কুত্তা নাকি বিলাই ?
.
বাবাঃ আমি এখন তোরে জবাই করবো ,যা বলসি !!
.
বল্টুঃ বাবা চাকু দিয়ে নাকি বটি দিয়ে ?
.
বাবাঃ বটি দিয়ে !!
.
বল্টুঃ টুকরা টুকরা নাকি বড় বড় পিস ?
.
বাবাঃ হারামি তুই যাবি ??
.
বল্টুঃ বাবা একলা যাব নাকি তোমার সাথে যাব ?
.
বাবাঃ তোর উপর থাডা পরুক !
.
বল্টুঃ বাবা ভুমিকম্প নাকি বজ্রপাত ?
.
বাবাঃ ওহ খোদা আমার হার্ট এ পেইন হচ্ছে !.
.
বল্টুঃ বাবা হসপিটাল এ নিয়ে যাব নাকি ডক্টর ডাকব ??
.
বাবাঃ পানি দে আমাকে
.
বল্টুঃ বাবা ঠাণ্ডা নাকি গরম ?
.
বাবাঃ নরমাল
.
বল্টুঃ বাবা খাবে নাকি ইয়ুজ করবে ??

😆 বল্টুর বাপ বেহুস

 

★*খুব ধীরে ধীরে পড়*★
*নিশ্চয় হাসি পাবে*
*1*
*2*
*3*
*4*
*5 টা কথা আপনার* *ব্যপারে বলছি* *You you you you you*
*1 আপনি এত অলস যে সব you গুলি পড়েননি*
*2 আপনি এটাও দেখেননি যে ওখানের you গুলোর
মধ্যে একটা yoo লেখা আছে*
*3 আমি বললাম তাই আপনি yoo দেখতে গেলেন*
*4এখন আপনি হাসছেন কারণ আপনি yoo দেখতে
পেলেননা এবং আপনি কেমন পাগলামি করলেন*
*5আমি আপনার ব্যপারে আরও 13 টা কথা জানি*
*1 আপনি এই সময় আপনার মোবাইল হাতে ধরে
আছেন*
*2আর আপনি Facebook ব্যাবহার করছেন* *3আপনি একটু আগেই আমার massage টা open
করেছেন*
*4এখন আপনি পড়া শুরু করে দিয়েছেন* *5আপনি মনুষ্য*
*7আপনি আপনার 2 টা ঠোঁট না ঠেকিয়ে P বলতে
পারবেননা*
*8আপনি নিশ্চই ওটা করার চেষ্টা করলেন*
*9এখন আপনি নিজের উপরেই হাসছেন* *10এই সময় আপনার মুখে খুবই হাসি ফুটছে* *11আপনি 6 no. Point ছেড়েই দিলেন* *12এখন আপনি 6 no. Point টা চেক করলেন আর
খুঁজেই পেলেননা*
*13এখন আপনি খুবই হাসছেন কারণ আমি আপনাকে
boka বানালাম*
আর বোকা বানানোর জন্য sorry\\\\? একটা ছোট্ট #পেজ নিয়ে হাজির হয়েছি
এতো মজার #পেজ আর পাবেন না ..আপনার একটা #লাইক
আমাদের পেজকে অনেক #শক্তিশালী করবে .
ভালো লাগলে #লাইক দিতে ভুলবেন না যেন ★

 

★★★ বাবা: বলটু তুমি কাকে বেশি ভালবাসো???
,,,,,মা, না, বাবাকে???
:
:
বলটু : দুই জনকেই!!!
:
:
বাবা: না যেকোন এক জনের নাম বলতে হবে??
:
বলটু: না আমি দুই জনকেই ভাল বাসি!!!
:
:
বাবা: আচ্ছা ধরো আমি যুক্তরাষ্ট্রে গেলাম আর তোমার “মা’”প্যারিসে!!!!
:
:
তুমি কার সাথে যাবে???
:
বলটু: মা?
:
:
বাবা: তার মানে তুমি মা কে বেশি ভালবাস!!!
:
বলটু: নাহ??
:
:
যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্যারিস সুন্দর??
:
:
বাবা: আচ্ছা ধরো তোমার “মা “যুক্তরাষ্ট্রে আর আমি প্যারিসে
:
তা হলে কার সাথে যাবে?
:
:
বলটু: “মা”??
:
বাবা: এখন প্যারিসে যাবেনা কেন???
:
:
:
:
;
বলটু: প্যারিসে তো একবার মায়ের সাথে গেলাম 😜 😜 😜

★★★বল্টুর প্রেমিকা নতুন আইডি খুলছে
ফেসবুকে
ঢুকেই বল্টু
নক করলো।
.
প্রেমিকা: এই তুমি কি কর জানু?
.
বল্টু: কিছু না।
.
প্রেমিকা: এই শোনো ১টা স্টাটাস
দিবো?
.
বল্টু : দিয়ে ফেলো।
.
প্রেমিকা: আচ্ছা ফেসবুকে
স্টাটাস দেওয়ার সময় দেখি সবাই
ফিলিংস দেয়…..!!!
ওটা কিভাবে দেয়????
.
বল্টু : মরে যাও।
.
প্রেমিকা: মানে?
.
বল্টু: আরে মরে যাও।
.
প্রেমিকা: কি বলতে চাচ্ছ
তুমি ????
.
: আরে বাবা মরে যাও।
মরে গেলে সব পাবা।
.
__প্রেমিকা: তুই যে ১টা গাদা
এটা
আমি আগে যানতাম না।
.
__প্রেমিক:অবাক হয়ে সেকিগো
জানু, আমি আবার কি করলাম __???
.
প্রেমিকা: তুই এতোক্ষন
কি বলছিলি আমাকে?
.
বল্টু: কেনো মরে যেতে
বলেছি। মরে গেলে সব পাবা।
.
প্রেমিকা: তুই ১টা গাদা বলদ
তোর সাথে রিলেসন করায় আমার ভুল
হয়েছে,
আমারে মরতে বলিস কেন আমি
বুঝিনা?
আমি মরলে নতুন প্রেমিকা পাবি
তাইনা?
.
বল্টু: আরে বোকা তোমারে
মরতে কইনাই তো
more অপশনে যাইতে কইছি।।।
ওই অপশনে গেলেই ফিলিংস
দিয়ে
স্টাটাস দিতে পারবা।
.
প্রেমিকা: সরি জান, আমি মনে
করছি তুমি আমাকে মরতে কইছো…….
হা হা হা…

 

★★★ দুই মাতাল এমন মদ খেয়েছে, ঠিকমতো হাঁটতেই পারছে না। তো এক বিল্ডিং দেখে এক মাতাল আরেক মাতালকে বলে কি, দেখ, কতো সুন্দর ওই বিল্ডিংটা! চল, ওটাকে ঠেলে আমাদের বাসায় নিয়ে যাই। তো দুই মাতাল মিলে সমানে বিল্ডিংটাকে ঠেলতে লাগলো। একটু পরেই পরিশ্রমে ওদের শরীর থেকে দরদর করে ঘাম ঝরতে লাগলো। তখন ওরা ওদের জামা খুলে আবার সমানে বিল্ডিংটাকে ঠেলতে লাগলো।
একটু পর এক চোর ব্যাপার-স্যাপার দেখে পিছন থেকে ওদের জামা নিয়ে চুপচাপ সরে পড়লো। একটু পর প্রথম মাতাল ওদের জামাগুলো নাই দেখে আরেক মাতালকে বললো-
: কিরে, আমাদের জামা গেলো কৈ?
: আরে, আমরা তো বিল্ডিংটাকে ঠেলতে ঠেলতে অনেক দূরে নিয়ে এসেছি না!

: তাহলে চল, জামা দুটো নিয়ে আসি। নইলে আবার চোরে চুরি করে নেবে।
: কিন্তু বিল্ডিংটা যতো সুন্দর! চোর যদি বিল্ডিংটাই চুরি করে নিয়ে যায়?

: আচ্ছা, তাহলে এক কাজ করা যাক। বিল্ডিংটা নিয়েই চল!

এবার দুই মাতাল মিলে বিল্ডিংটাকে উল্টো দিকে ঠেলতে লাগলো!

 

★★★ মফিজ’ বেকার লোক। অনেকদিন ধরে চাকরির ইন্টারভিউ দিচ্ছে, কিন্ত হচ্ছেনা।
এক অফিসে ইন্টারভিউ দিতে এসে পরিচিত ‘কুদ্দুস’ এর দেখা পেল।
ঘটনাক্রমে তারা দুজনেই ওয়েটিং রুমে অপেক্ষারত। প্রথমে ইন্টারভিউ রুমে কুদ্দুস………
প্রশ্ন ১: মিস্টার কুদ্দুস, বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল কখন বলতে পারেন ?
কুদ্দুস: স্যার, হওয়ার কথা ছিল ১৯৫২ সালে, কিন্তূ হয়েছে ১৯৭১ সালে। ‘
প্রশ্ন ২: বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবির নাম বলুন ?
কুদ্দুস: অনেকেই তো আছেন, নিদ্রিষ্ট করে কার নাম বলবো স্যার ?
প্রশ্ন ৩: ঢাকা শহরে যানজটের কারণ কি বলে আপনি মনে করেন ?
কুদ্দুস: এটাতো স্যার গবেষণার বিষয়।
কুদ্দুস ইন্টারভিউ শেষে চলে যাবার সময় মফিজ জানতে চাইলো কি কি প্রশ্ন করা হয়েছে।
কুদ্দুস অন্য কোথাও যাবে তাই তিনটা প্রশ্নের উওর মফিজকে বলে তাড়াতাড়ি চলে গেল। প্রশ্ন গুলো বলা হলো না।
এবার ইন্টারভিউ রুমে মফিজ………
প্রশ্ন ১: মিষ্টার মফিজ, আপনার জন্ম কত সালে ?
মফিজ: হওয়ার কথা ছিল ১৯৫২ সালে, কিন্তূ হয়েছি ১৯৭১ সালে।
প্রশ্ন ২: প্রশ্নকর্তা অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো আপনার পিতার নাম কি ?
মফিজ: অনেকেই তো আছেন, নিদ্রিষ্ট করে কার নাম বলবো স্যার ?
প্রশ্ন ৩: প্রশ্নকর্তা রেগে আপনার মাথা ঠিক আছে ?
মফিজ: এটাতো স্যার গবেষণার বিষয়।

 

★★★ বল্টু শহরে থাকে। তার
বউ সখিনা থাকে গ্রামে। বল্টুরই বন্ধু আবুল।
.
.
বল্টু একদিন সখিনার জন্য “শাড়ি” কিনে পাঠালো আবুলের মাধ্যমে। :
:
প্যাকেট খোলা দেখে সখিনা বুঝতে পারলো আবুল
শাড়ির প্যাকেট
খুলে দেখেছে।
.
.
.
কিছুদিন পর আবার
বল্টু সখিনার জন্য “ব্লাউজ” কিনে পাঠালো আবুলের মাধ্যমেই। আবারো প্যাকেট খোলা দেখে সখিনা বুঝতে পারলো আবুল প্যাকেট খুলে
দেখেছে।
.
.
বেশ কিছুদিন পর আবার
বল্টু সখিনার জন্য প্যাকেট “দুধ” কিনে পাঠালো ঐ আবুলের মাধ্যমেই। :
:
এবার সখিনা প্যাকেট হাতে নিয়ে দেখে প্যাকেট তো খোলা এর উপর আবার প্যাকেটে অর্ধেক দুধ নাই।
.
.
তাই সখিনা রাগে- দুঃখে বল্টুকে চিঠি লিখলো। চিঠিতে যা লিখলো
.
.
.
. .
.
শোন তোমার বন্ধু ঐ
আবুইল্যা একটা জানোয়ার !! সে প্রথমে আমার শাড়ি খুলছে, আমি কিছু বলি নাই। আবার ব্লাউজ খুলছে তারপরেও
তোমারে কিছু কই নাই !!.
.
এখন সে আমার অর্ধেক দু* খাইয়া ফালাইছে! কিছু একটা কর…. .
.
.
চিঠি পড়ার পর বল্টু তো পুরাই বেহুঁশ…

Bangla Quote